মানুষের স্বাস্থ্যসেবা ও সৌন্দর্য্যে সেবায় এবং দেশের বেকার জনগোষ্ঠীর একমাত্র কর্মসংস্থান তৈরি একটি এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠান।চমৎকার বিশ্ব, অনলাইন আয়ের উৎস, স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য, অনলাইন চাকরি, খণ্ডকালীন কাজ, ডিজিটাল মার্কেটিং, অনলাইন মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, Excellent World, Online income source, health and beauty, Online job, Part time work, Digital marketing, online marketing, Affiliate Marketing,

Health and Beauty

Excellent world

শুক্রবার, ৪ জানুয়ারী, ২০১৯

Benefit of Stevia-স্টেভিয়া উপকারিতা


কৃষি বিজ্ঞানের দারুন অবদান“ স্টেভিয়

স্টেভিয়ার উপকারিতা। 
ঔষধি গুনাগুণ এবং ডায়ারেটিক রোগীদের চা তৈরির ষ্টেভিয় প্রজাতির প্রাকৃতিক মিষ্টি সমৃদ্ধ উদ্ভিদের চাষ হচ্ছে ঠাকুরগাঁওয়ের সুগার ক্রপস্ গবেষনা কেন্দ্রে। এ উদ্ভিদ মানব রোগ নিরাময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। জানা গেছে, এ গাছিটির আদি উৎপত্তি স্থল প্যারাগুয়ে। ঐ দেশে ১৯৬৪ সালে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে স্টেভিয়ার চায় শুরু হয়। বর্তমানে জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল, কোরিয়া , মেক্সিকো, থাইল্যান্ড ও ভারতসহ বিভিন্ন দেশে দুর্লভ এ প্রজাতির স্টেভিয়ার ফসল হিসেবে চাষ হচ্ছে। ২০০১ সালে বাংলাদেশে ইক্ষু গবেষনা ইনস্টিটিউট মানব দেহের উপকারী এই উদ্ভিদটি থাইল্যান্ড থেকে সংগ্রহ করে। দীর্ঘ গবেষণার পর পাবনার  ঈশ্বরদী ও ঠাকুরগাঁওয়ে স্টেভিয়া বা মিষ্টি পাতা প্রজাতির উদ্ভিদের চাষ শুরু হয়েছে। ঠাকুরগাঁও সুগার ক্রপস গবেষণা কেন্দ্রের প্রদান  বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. শরিফুল ইসলাম জানান, স্টেভিয়া প্রজাতির এ উদ্ভিদের পাতা চিনি অপোয় ৩০-৪০ গুণ মিস্টি। ক্যালরিমুক্ত এ মিষ্টি ডায়াবেটিক রোগী সেবন করলে রক্তের গ্লুকোজের গুণ মিষ্টি । ক্যালরিমুক্ত এ মিষ্টি ডায়াবেটিক রোগী সেবন করলে রক্তের গ্লুকোজের পরিমাণ পরিবর্তন হয় না। এ ছাড়া রক্তের চাপ নিয়ন্ত্রণসহ দাঁতের ক্ষরোগ রোধ ও ত্বকের কমলতা এবং লাবণ্য বৃদ্ধি করে উদ্ভিদের উপাদান। তিনি আরও জানান, বছরের ৯ মাস টবে অথবা মাটিতে  এর চাষ করা সম্ভব। ষ্টেভিয়া কম্পোজিটি পরিবারের অন্তর্ভূক্ত একটি গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। পৃথিবীর অনেক দেশে এর পাতা বিক্রি করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেছে অনেকেই । জাপান বছরে  মেট্রিক টন স্টিভিও সাইডস ব্যবহার করে। যারা বাজার মূল্য ২২০ মিলিয়ন কানাডিয়ান ডলার।জাপান, চীন কোরিয়াতে স্টেভিয়া প্রজাতির বিভিন্ন খাবার ও ঔষধ তৈরিতে ব্যবহার হচ্ছে। এর গুরুত্ব অনুধাবন করে দেশের কৃষি বিজ্ঞানীরা দীর্ঘ  গবেষণার পর ঠাকুরগাঁও এবং পাবনার ঈশ্বরদীতে চাষ শুরু করেছে।