মানুষের স্বাস্থ্যসেবা ও সৌন্দর্য্যে সেবায় এবং দেশের বেকার জনগোষ্ঠীর একমাত্র কর্মসংস্থান তৈরি একটি এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠান।চমৎকার বিশ্ব, অনলাইন আয়ের উৎস, স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য, অনলাইন চাকরি, খণ্ডকালীন কাজ, ডিজিটাল মার্কেটিং, অনলাইন মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, Excellent World, Online income source, health and beauty, Online job, Part time work, Digital marketing, online marketing, Affiliate Marketing,

Health and Beauty

Excellent world

মঙ্গলবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

The rules for eating szina leaf-সজিনা পাতা খাওয়ার নিয়ম



সজিনা 300 প্রকার ব্যাধির প্রতিষেধক হিসেবে ব্যবহৃত :-

শরীরের প্রয়োজনীয় প্রায় সব ভিটামিনের সাথে আবশ্যকীয় প্রায় সবগুলি এমাইনো এসিড সজিনা পাতায় বিদ্যমান বলে বিজ্ঞানীরা একে “পুষ্টির ডিনামাইট” হিসেবে আখ্যায়িত করছেন। এ্যানিমিয়া, জয়েন্ট পেইন, ক্যান্সার, কোষ্টকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, হার্ড পেইন, ব্লাড পেসার, কিডনিতে পাথর, মায়ের দুধ বৃদ্ধিকরাসহ বিভিন্ন ঔষধি গুনাগুন রয়েছে বলে বিশেষজ্ঞ FNSK জানিয়েছেন।পুরুষের যৌনশক্তি বৃদ্ধি দীর্ঘ স্থায়ী করে, মেয়েদের বিলুপ্ত যৌন বাসনাকে উজ্জীবিত ও দীর্ঘায়িত করে। সজিনা গাছকে প্রচলিত বিভিন্ন খাদ্য প্রজাতির মধ্যে সর্বোচ্চ পুষ্টিমান সম্পন্ন উদ্ভিদ হিসাবে চিহিৃত করা হয়েছে। বহুবিধ খাদ্যগুণ সম্পন্ন হওয়ায় দক্ষিণ আফ্রিকায় সজিনা গাছকে”যাদূর গাছ “ হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়।

সজিনার পাতা।

গুনাগুন01. শরীর ব্যথা: শরীরের কোন স্থানে ব্যথা হলে বা ফুলে গেলে সজিনার শিকড় বেটে পলেপ দিলে ব্যথা এবং ফোলা সেরে যায়।
02. কান ব্যথা : শেকড়ের রস কানে দিলে কানের ব্যথা ভাল হয়ে যায়।
03. মাথা ব্যথা: সজিনার আঠা দুধের ষাথে খেলে মুত্রপাথরী থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
05. হাপানী: ফুলের রস হাপানী রোগে বিশেষ উপকারী।
06. শিশুদের পেটের গ্যাস: সজিনা পাতার রসের সাথে লবণ মিশিয়ে খেতে দিলে বাচ্চাদের পেটে জমা গ্যাস দূর হয়।
07. কুকুরের কামড়ে: সজিনা পাতা পেষণ করে তাতে রসুন, হলুদ , লবণ ও গোল মরিচ মিশিয়ে সেবন করলে কুকুরের বিষ নষ্ট হয়।
08. জ্বর, সর্দি: সজিনা পাতার শাক খেলে জ্বর ও যন্ত্রণাদায়ক সর্দি আরোগ্য হয়।
09. গর্ভপাত কারক: সজিনা গর্ভপাত কারক। সজিনার ছাল গর্ভাশরের মুখে প্রবেশ করালে গর্ভাশয়ের মুখ প্রসারিত হয়ে যায় এবং গর্ভপাত ঘটে।
(সর্তকাতা: এই ঔষধ নিদির্ষ্টি মাত্রায় সতর্কতার সাথে সেবন ও ব্যবহার করতে হয়ে)।

>> সজিনার অন্যান্ন ব্যবহার:
সজিনা আমাদের দেশে একটি বহুল পরিচিত বৃক্ষ, যার কাচাঁ লম্বা ফল সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। সজিনা পাতা শাকের মতো রান্না করে আহারের সময় অল্প পরিমানে খেলে বল বৃদ্ধি পায় ও ক্ষুধা বাড়ে। .পাতা কেটে ফোড়া বা টিউমারে দিলে উপকার পাওয়া যায়। উত্তরবঙ্গে সজিনা পাতাকে শাক হিসেবে খাওয়া হয়। এতে তাদের শ্রমজনিত ক্লান্তি, শরীরের ব্যথা ইত্যাদি দূর হয়। 


সজিনা ফুল শাকের মতো রান্না করে বসন্তকালে খেলে বসন্তের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ হয়। এছাড়া সর্দি, কাশিতে শোথে, প্লীহা ও যকৃতের কার্যকারিতা কমে গেলে িএবং কৃমিনাশক হিসেবে সজিনা ব্যবহার করা যায়। 

বিজ্ঞানীদের মতে, সজিনা ডাঁটা অ্যামাইনো এসিডসমৃদ্ধ , যা দেহের পাশাপাশি বাতের জন্যও কুব উপকারী । সজিনা বীজের তেল আমাদের দেশে তেমন পাওয়া যায় না। একে “বেন অয়েল” বলে। এটি ঘড়ি মেরামতের কাজে লাগে। বাতের ব্যথায় তা ভালো কাজ দেয়। কুষ্ঠ রোগে বীজের তেল অথবা বীজের তেলের অভাবে বীজ বেটে প্রলেপ দিলে উপকার হয়। সজিনা মূল ও বীজ সাপে কামড়ানোর চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।

তাছাড়া মূলের ছালের প্রলেপে দাদ উপশম হয়। বাংলাদেশে এ নিয়ে তেমন গবেষণা না হলেও বিশ্বের বহু দেশে নানা রকমের গবেষণা হয়েছে; বিশেষ করে এ গাছ হরমোন বর্ধক ঔষধি গুনসম্পন্ন , কাগজ তৈরি ইত্যাদি বিষয় ছাড়াও প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের দেশে এটি সবজির পাশাপাশি ঔষধ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এর পাতা শাক হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এতে শারীরিক শক্তি ও আহারের রুচিবর্ধক হয়। এর মধ্যে আছে ভিটামিন এ, বি, সি, নিকোটিনিক এসিড, প্রোটিন ও চর্বি জাতীয় পদার্থ, কার্বোহাইড্রেট ইত্যাদি। ভারতীয়রা এটির স্যুপ খেয়ে থাকে। এ সময় ঋতু পরিবর্তনের কারণে আমাদের অনেকেরই মুখে স্বাদ থাকে না। আর এ স্বাদকে ফিরিয়ে আনতে সজিনার জুড়ি নেই। সজিনা গাছটির প্রতি আমাদের তেমন আগ্রহ না থাকলেও এর ডাঁটা সব মানুষই পছন্দ কর্ েআমরা জানি, সবজি মাত্রই পুষ্টিকর খাদ্য। 


গ্যানো মরিঙ্গা

ফুড ক্যাপসুল 


উপাদান: রেড মাশরুম ও মরিঙ্গা থেকে সংগৃহীত। 

কার্যকারিতা: 

১) ভিটামিন এ, সি, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, প্রোটিন ও খনিজ , অ্যামিনো এসিডের উৎস বিদ্যামান।
গ্যানো মরিঙ্গা


২) ডায়াবেটিস, শ্বাসযেন্ত্রের সমস্যা, কার্ডিওভাস কুলার রোগ, আর্থ্রাইটিস এবং স্থুলতার মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের প্রতিকার সম্ভাব।

৩) ভিটামিন ই, সি বিষন্নতা, মানসিক চাপ ও স্বাস্থ্যের উন্নয়নে সহয়তা করে।

৪) লিভারের প্রোটিন সমৃদ্ধি করে, নষ্ট হয়ে যাওয়া প্রতিহত করে।

৫) অ্যান্টি-ব্যাক্টরিয়াল, ফাংঙ্গাল মুত্রণালী , রক্ত ও ছত্রাকের সংক্রামন থেকে প্রতিহত করে।

৬) রক্তের ক্ষত নিরাময় করে , দ্রুত রক্তপাত বন্ধ করে এবং জখমের ঘা শুকাতে বিশেষ কার্যকরী।

৭) ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, রক্তসল্পতা, বাতের ব্যাথা, (রিউম্যাটিজম), হজমক্রিয়ার সমস্যা, এলার্জি, হাঁপানি, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেট ব্যাথা, ডায়ারিয়া, মৃগীরোগ, আলসার, দীর্ঘমেয়াদি মাথাব্যাথা, হার্টের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনির পাথর, থাইরয়েডের রোগ , ব্যাকটেরিয়া, ফুসকা ভাইরাল রোগ থেকে নিরাময়ে সহায়তা করে।

৮) প্রোটিনের পরিমাণ দইয়ের চেয়ে ০২ গুণ বেশি বিদ্যমান।

৯) গাজর থেকে ০৪ গুণ বেশি ভিটামিন এ, কলার চেয়ে ০৩ গুণ বেশি পটাশিয়াম বিদ্যামান।

১০) গরুর দুধের চেয়ে ০৪ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম, কমলার চেয়ে ০৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি বিদ্যমান।

১১) ভিটামিন বি, বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬, বি১২, ডি, ই, কে, ফলিক এসিড বিদ্যমান।

১২) ক্যালসিয়াম, ক্লোরাইড, ক্রোমিয়াম, কপার, ফ্লোরাইন, আয়রণ, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, সেলেনিয়াম, সালফার, জিংক।

১৩) ৩৬ প্রকারের অ্যান্টি-ইনফ্লামেটোরি কম্পাউন্ডস এবং ৪৬ প্রকারের এ্যান্টি-অক্সিডেন্টস রয়েছে।

সেবন বিধিঃ 


সকালে নাস্তার পর ১/২ (আধা) চামচ থেকে পাউডার ১ গ্লাস বিশুদ্ধ পানিতে মিশিয়ে সেব্য। রাতে খাবার পর ১ গ্লাস হালকা গরম দুধ, চা / মধু অথবা পানির সাথে মিশিয়ে রয়েছে।

Contact: +880-1762102240