মানুষের স্বাস্থ্যসেবা ও সৌন্দর্য্যে সেবায় এবং দেশের বেকার জনগোষ্ঠীর একমাত্র কর্মসংস্থান তৈরি একটি এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠান।চমৎকার বিশ্ব, অনলাইন আয়ের উৎস, স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য, অনলাইন চাকরি, খণ্ডকালীন কাজ, ডিজিটাল মার্কেটিং, অনলাইন মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, Excellent World, Online income source, health and beauty, Online job, Part time work, Digital marketing, online marketing, Affiliate Marketing,

Health and Beauty

Excellent world

সোমবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮

Alovers jal- অ্যালোভেরা- ঘৃতকুমারী রস


প্রকৃতির এক অন্যন্ন উপহার


ঘৃতকুমারী বহুজীবী ভেষজ উদ্ভিদ এবং দেখতে অনেকটা আনারস গাছের মত।এর পাতাগুলি পুরু, দুধারে করাতের মত কাটাঁ এবং ভেতরে লালার মত পিচ্ছিল শাঁস থাক্ েসবরকম  জমিতেই ঘৃতকুমারী চাষ সম্ভব, তবে দোঁআশ ও অল্প বালি মিশ্রিত মাটিতে গাছের বৃদ্ধি ভালো হয়। নিয়মিত জলসেচের দরকার হলেও গাছের গোড়ায় যাতে জল না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সাধারণতঃ শেকড় থেকে গজানো ডাল বা ‘শাখা’ - এর সাহায্যে এই গাছের বংশবৃদ্ধি হয়। 

এ্যালোভেরা

এই ঘৃতকুমারীতে রয়েছে 20 রকমের খনিজ।মানবদেহের জন্য যে 22 টা এ এমিনো অ্যাসিড প্রয়োজন এরত বিদ্যমান। এছাড়াও ভিটামিন অ, ই1, ই2, ই6, ই12 ঈ, এবং ঊ রয়েছে।

ব্যবহার: ঘৃতকুমারীর পাতা ও শাঁস ব্যবহার করা হয়। এর পাতার রস যকৃতের জন্য উপকারী।

অ্যালোভরা বা ঘৃতকুমারী রসের কয়েকটি গুণ: 

* নিয়মিত ঘৃতকুমারীর রস পানে পরিপাক প্রক্রিয়া সহজ হয়। ফলে দেহের পরিপাক প্রক্রিয়া সহজ হয়। ফলে দেহের পরিপাকতন্ত্র সতেজ থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। তাছাড়া ডায়রিয়া সারাতেও ঘৃতকুমারীর দারুন কাজ করে।
* নিয়মিত ঘৃতকুমারীর রস সেবন শরীরের শক্তি যোগানসহ ওজনকে ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
* দেহে সাদা ব্লাড সেল গঠন করে যা ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করে।
* দেহ থেকে ক্ষতিকর পদার্থ অপসারণে ঘৃতকুমারীর রস একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক ঔষধির কাজ করে।
*  ঘৃতকুমারীর রস হাড়ের সন্ধিকে সহজ করে এবং দেহে নতুন কোষ তৈরি করে। এছাড়া হাড় ও মাংশপেশির জোড়াগুলোকে শক্তিশালী করে। সেই সঙ্ঘে শরীরের বিভিন্ন প্রদাহ প্রশমনেও কাজ করে।
* ঘৃতকুমারী পাতার রস ত্বকের উপর লাগালে ত্বকের উজ্জলতা বাড়ে এবং রোদে পোড়া ত্বকের ক্ষেত্রেও উপকারী।
* অনিয়মিত এবং অস্বাভাবিক ঋতু কে নিয়মিত করতে বেশ উপকারী।
* কোন ভারি কিছু তূলতে গেলে বা উছু-নিচুতে পা ফেলতে কোমরে ফিক ব্যাথা হলে ঘৃতকুমারীর শাঁস মালিশ করলে উপকার পাওয়া যায়।

এক্সিলেন্ট 
অ্যালোভরা জেল 

উপাদানঃ 

০১. নিয়মিত ভাবে পরিমিত ব্যবহারে চুলপড়া বন্ধ ও নতুন চুল গজানোতে সহায়তা করে। 

০২. জেল পায়ের গোড়ালি ফাঁটা কমায়। 

০৩. চুলের বৃদ্ধি ঘটায়, ত্বকের লালচে ভাব দূর করে। 

০৪. অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূরে করে উজ্জ্বল ও কোমল করে। 

০৫. ময়েশ্চেরাইজারের কাজ করে। পানির চেয়ে ৩-৪ গুণ দ্রুত এবং প্রায় ০৭ গুণ বেশি ত্বকের              গভীরতায় পৌছায়। 

০৬. ত্বকের যে কোন দাগের স্থানে ব্যবহার করলে ভাল ফলাফল পাওয়া সম্ভব। 

০৭. মেছতা দূর করতে ব্যবহার করা যায়। 

০৮. পোড়া জায়গায় অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করা যায়।

০৯. চোখের নীচের বলিরেখা সহ কালো দাগ দূর করে। 








ক্রয়ের জন্য যোগাযোগঃ 

+880-1762102240