মানুষের স্বাস্থ্যসেবা ও সৌন্দর্য্যে সেবায় এবং দেশের বেকার জনগোষ্ঠীর একমাত্র কর্মসংস্থান তৈরি একটি এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠান।চমৎকার বিশ্ব, অনলাইন আয়ের উৎস, স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য, অনলাইন চাকরি, খণ্ডকালীন কাজ, ডিজিটাল মার্কেটিং, অনলাইন মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, Excellent World, Online income source, health and beauty, Online job, Part time work, Digital marketing, online marketing, Affiliate Marketing,

Health and Beauty

Excellent world

সোমবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮

21st Century tree nim - World Health Organization-একুশ শতকের বৃক্ষ নিম- বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা


এক্সিলেন্ট 

নিম তেল

উকুন নাশ করে, চুল পড়া বন্ধ করে, চুলের পুষ্টি যোগায়, খুশকি দুর করে, চুল কালো ও উজ্জ্বল করে, মাথা ঠান্ডা রাখে। অনিদ্রা দুর করে। 

উপাদানঃ-
                 নিম তেল, তিলের তেল, সূর্যমুখী তেল, মিনারেল অয়েল, পারমিউম ইত্যাদি। 

কার্যকারিতাঃ

০১. অ্যান্টি ফাংগাল ও ব্যাকটেরিয়াল ক্যানডিডা ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে, উঁকুন, খুশকি, ফুসকুড়ি হওয়া,ইনফেকশেন থেকে রক্ষা করে।


০২. অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রক্ত সঞ্চলন বাড়ায় ও চুলের পি এইচ ভারসাম্য, চুল পড়া ও ভাঙা  প্রতিরোধ এবং চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে। 


০৩. উচ্চ মাত্রায় ফ্যাটি অ্যাসিড চুলকে কান্ডিশনিং, নরম ও ফুরফুরে করে। 


০৪. নিম্বিডল ও জেডুনিন ফাঙ্গাস, ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে অ্যাকজিমা প্রতিকার ও প্রতিরোধ করে,মাথার ও ত্বকের চুলকানি কমায় এবং অতিরিক্ত মেলানিন তৈরিতে বাধা দেয়। 


০৫. শরীরের খুব দূর্গন্ধ , স্কিন ইরিটেশন ও চুলকানি প্রতিরোধে খুব ভাল ভূমিকা রাখে। 


০৬. অ্যান্টি মাক্রোবাইয়াল উপাদান ক্ষত নিরাময়ে দ্রুত কাজ করবে। 


০৭. ট্রাইগ্লিসারাইড, ট্রাইটার পিনয়েড, ভিটামিন ই শরীর ও চামড়ার নিচে , বাত মাথা ব্যাথা ম্যাসাজ বেশ উপকারী। 

০৮. ভিটামিন ই ও বি, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়া, ফসফরাস ও প্রোটিন নতুন চুল গজায়, গোড়া শক্ত হয়, রুক্ষতা সমস্যা দূর হয়।

০৯. স্কীন ক্যান্সার নিরাময়ে নিম তেলের ভূমিকা অতুলনীয়। 


১০. সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি এবং DNA এর ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া থেকে রক্ষা করে। 







যোগাযোগঃ-
+880-1762102240








সূত্র: Excellent world




নিম এর বৈজ্ঞানিক নামঃ AZADIRACHTA INDICA . 



নিম একটি ঔষধি গাছ যার ডাল, পাতা, রস সবই কাজে লাগে। নিম একটি বহুবর্ষজীবী ও চিরহরিৎ বৃক্ষ। আকৃতিতে 40-50 ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। এর কান্ডের ব্যাস 20-30 ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে। ডালের চারদিকে 10-12 ইঞ্চি যৌগিক পত্র জন্মে। পাতা কাস্তের মত বাকানো থাকে এবং পাতার কিনারায় 10-17 টি করে খাঁজ যুক্ত অংশ থাকে। পাতা 2.5-4 ইঞ্চি লম্বা হয়। নিম গাছে এক ধরনের ফল হয়।

নিম গাছ। 

আঙ্গুরের মত দেখতে এই ফলের একটিই বীজ থাকে। জুন-জুলাইতে ফল পাকে এবং ফল তেতো স্বাদের হয়। ভারত এবং বাংলাদেশের প্রায় সবত্রই নিম গাছ জম্নে। প্রাপ্ত বয়স্ক হতে সময় লাগে 10 বছর । নিম গাছ সাধারণত উষ্ণ আবহাওয়া প্রদান অঞ্চলে ভাল হয়। মাটির পিও এই 6.2-8.5 এবং বৃষ্টিপাত 18-46 ইঞ্চি ও 120 ফারেনহাইট তাপমাত্রা নিম গাচের জন্য উপযোগী। নিমের পাতা থেকে বর্তমানে প্রসাধনী তৈরি হচ্ছে। কৃমি নাশক হিসাবে নিমের রস খুবই কার্যকারী। নিমের কাঠ খুবই শক্ত। এই কাঠে কখনও গুনে ধরে না। পোকা বাসা বাঁধে না। উপপোকা থেতে পারে না। এই কারণে নিম কাঠের আসবাবপত্রও বর্তমানে তৈরি করা হচ্ছে। এর উৎপাদন ও প্রসারকে উৎসাহ এবং অন্যায়ভাবে নিম গাছ ধ্বংস করাকে নিরুৎসাহিত করছে। এছাড়া প্রাচীনকাল থেকেই বাদ্যযন্ত্র বানানোর জন্য কাঠ ব্যবহার করা হচ্ছে। নিমের এই গুনাগুনের কথা বিবেচনা করেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা একে “একুশ শতকের বৃক্ষ” বলে ঘোষনা করছে।


নিম পাতার বাট

ঔষধি গুনাগুন: বিশ্বব্যাপী নিম গাছ,  গাছের পাতা, শিকড় , নিম ফল ও বাকল ওষুধের কাঁচামাল হিসাবে পরিচিত। বর্তমান বিশ্বে নিমের কদর তা কিন্তু এর অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে ব্যবহারের জন্য। নিম চিকিৎসায় ব্যথামুক্তি ও জ্বর কমাতে , জম্ন নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার করা হয়।
ব্যবহার: কফজনিত বুকের ব্যথা: অনেক সময় কুকে কফ জমে বুক ব্যথা করে। এ জন্য 30 ফোটাঁ নিম পাতার রস সামান্য গরম পানিতে মিশিয়ে দিনে 3/4 বার খেলে বুকের ব্যথা কমবে। গর্ভবতী, শিশু ও বৃদ্ধদের জন্য এই ঔষধটি নিষেধ।


কৃমি: পেটে কৃমি হলে শিশুরা রোগা হয়ে যায়। পেট বড় হয়। চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে যায়। এই জন্য 50 মিলিগ্রাম পরিমান নিম গাছের মূলের ছালের গুড়ো দিনে 3বার সামান্য গরম পানিসহ খেতে হবে।
উকুন নাশ: নিমের পাতা বেটে হালকা করে মাথায় লাগিয়ে ঘন্টা খানেক পরে মাথা ধুয়ে ফেললে 2/3 দিনের মধ্যে উকুন মরে যায়।
অজীর্ণ: অনেকদিন ধরে পেটের অসুখ, পাতলা পায়খানা হলে 30 ফোঁটা নিম পাতার রস অর্ধেক কাপ পানির সঙ্গে মিশিয়ে সকাল-বিকাল খাওয়ালে উপকার পাওয়া যায়।
খোস পাচড়া: নিম পাতা সিদ্ধকরে পানি দিয়ে গোসল করলে খোসপাচড়া চলে যায়। পাতা বা পাতা বা ফুল বেটে গায়ে কয়েকদিন লাগালে চুলকানি ভালো হয়।
পোকা-মাকড়ের কামড়: পোকামাকড় কামড়ালে বা হুল ফোটালে নিমের মূলের ছাল বা পাতা বেটে ক্ষতস্থানে লাগালে ব্যথা উপশম হয়।
দাঁতের রোগ: নিমের পাতা ও ছালের গুড়ো কিংবা নিমের ছাল দিয়ে নিয়মিত দাঁত মাজলে দাঁত হবে মজবুত।
জন্ম নিয়ন্ত্রণে নিম: নিম তেল একটি শক্তিশালী শুক্রাণুনাশক হিসেবে কাজ করে। ভাবতীয় বিজ্ঞানীরা দিখিয়েছে যে, নিম তেল মহিলাদের জন্য নতুন ধরনের কার্যকারী গর্ভনিরোধক হতে পারে। এটি 30 সেকেন্ডের মধ্যেই শুক্রানু মেরে ফেলতে সক্ষম।

ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রনে: ব্লাড সুগারে রোজ সকালে খালি পেটে 15-20 টি নিম পাতা চিবিয়ে খেতে অসুবিধা হলে িএকই নিয়মে 5-6 চামচ নিম পাতার রস খেলে একটি উপকার হয়ে।