জানুয়ারী ০২, ২০১৯ https://excellentworldbarisal.blogspot.com/
"জিনসে" মাংসল মূলবিশিষ্ট এক ধরনের বহুবর্ষজীবী। এটি উত্তর গোলার্ধে পূর্ব এশিয়াতে , বিশেষ করে চনি, কোরিয়া , ও পূর্ব সাইবেরিয়াতে , ঠান্ডা পরিবেশে জম্নে। শক্তিবর্ধক টনিক হিসেবে বিভিন্ন দেশে জিনসেংয়ের প্রচলন আছে। জিনসেং শব্দটা উচ্চারণের সাথে যে দেশটির নাম উচ্চারিত হয়ে সেটি হলো কোরিয়া। জিনসেংকে অনেকে কোরিয়ান ভায়াগ্রা বলে থাকে।
|
জিনন্সেং গাছ |
আসলে জিনসেং হলো গাছের মূল। হাজার হাজার ধরে কোরিয়াতে জিনসেং ওষুধি গুনাগুনের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। জিনসেংকে কোরিয়ানরা বিভিন্নভাবে খেয়ে থাকে। এর পুরোমূল সুপে দিয়ে দেয়, সিদ্ধ মূল খেতে হয়। চিবিয়ে চিবিয়ে এর নির্যাস নিতে হয়। জিনসেং দিয়ে মদও তৈরি হয়। এচাড়াও জিনসেং - এর রয়েছে নানাবিধ খাদ্য উপকরণ।
জিনসেন এর গুন বর্ণ না করে বলা হয়যে এটি Adaptogen অর্থাৎ এটি সব পরিস্থিতির সাথে Adapt করাতে পারে বা খাপ খাওয়াতে সাহায্য করে। এটি ব্যবহারে মানুষের দেহে শারিরীক শক্তিসামর্থ্য, মানসিক ক্ষমতা, রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা সব বেড়ে মানুষ কে সব পরিস্থিতির সাথে খাপ খাওয়াতে সহায়তা করে।
একটি গবেষণা অনুযায়ী জিনসেং বীর্যস্খলনের সময় কাল কার্যকরী ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভাবে বাড়ায়। জিনসেয় মূলটির বয়স ছয় বছর হতে হবে। জিনসেং বর্তমানে সারা বিশ্বে একটি আলোচিত ঔষধি উদ্ভিদ, যার মূলে রয়েছে বিশেষ রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা।
হাজার বছর ধরে চীন, জাপান ও কোরিয়ায় জিনসেংয়ের মূল বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক, শক্তি উৎপাদনকারী , পথ্য ও টনিক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে প্রায় 5000 বছর এর অধিক সময় ধরে চীন ও কোরিয়ায় বিপুল ভাবে জিনসেং ব্যবহৃত হয়ে আসছে। জিনসেং এর মধ্যে জিনসেনোসাইড নামে একই উপাদান রয়েছে যা রক্ত ও শুক্রানু তৈরিতে সাহায্য করে। শুধু তােই নয় ইহা রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধিসহ অবসাদ কমায়। শারিরীক সহিষ্ঞুও শক্তি বৃদ্ধি করেেোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। মেয়েদের হরমোন বৃদ্ধিতে সহয়তা করে। অসময়ে বীর্যপাত বন্ধ করে। পুরুষত্বহীনতা প্রতিরোধ করে। বন্ধ্যাত্ব দূর করে।
পুরুষের হরমোন ও শারীরিক
শক্তি বৃদ্ধির গোপন রহস্য.........
EXCELLENT
পাওয়ার সোর্স কিং
|
Excellent world power source king |
উপাদানঃ-
কোরিয়ান রেড জিনসেং, আম্বর, ওট, মাশরুম, দামীয়ানা, অশ্বগন্ধা, সয়া প্রোটিন, আলফালতা পাতা, ট্রিবুলাস ও ক্রোকাস সেট।
কার্যকারিতা:-
1) জিনসেং সরাসরি দেহে নাইট্রিক অক্সাইডের পরিমান বাড়য়ে লিংগোত্থানে সহায়তা করে।
2) প্রোষ্টট ক্যান্সার প্রতিরোধ, রক্ত পরিস্কার করে ষ্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
3) বীর্যস্থলনের সময়কাল কার্যকরী ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন ভাবে বাড়ায়।
4) T Helper, Nk Cell, Antibody রোগ প্রতিরোধকারী কোষগুলোর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
5) পুরুষ এবং মহিলাদের হরমোন বৃদ্ধি করে, রোগ প্রতিরোধ করে।
6) ভিটামিন এ, বি, সি, ই, কে-৪ ক্যাসসিয়াম, পটাশিযাম, ফসফরাস, আয়রণ বৃদ্ধি করে।
7) লিগনানের মাধ্যমে হৃদরোগের ঝুকিঁ কমায়।
8) মেয়েদের মাসিকের পূর্বে এবং চলাকালীন অবস্থায় ব্যাথা দূর করে।
9) Testosterone লেভেল বৃদ্ধি করে ডায়াবেটিকস রোগীদের ক্ষেত্রেও যৌনশক্তি বাড়ায়।
10) শুক্রাণু বৃদ্ধি করে এবং বন্ধ্যাত্ব দূরীকরণে সহায়তা করে।
>> সেবন বিধিঃ<<
সকালে নাস্তার পর 1/2 (আদা) চামচ থেকে 1 চামচ পাউডার 1 গ্লাস বিশুদ্ধ পানিতে মিশিয়ে সেব্য। রাতে খাবার পর 1 গ্লাস হালকা গরম দুধ , চা/মধু অথবা পানির সাথে মিশিয়ে সেব্য।
Contract: +880-1762102240
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন