মানুষের স্বাস্থ্যসেবা ও সৌন্দর্য্যে সেবায় এবং দেশের বেকার জনগোষ্ঠীর একমাত্র কর্মসংস্থান তৈরি একটি এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠান।চমৎকার বিশ্ব, অনলাইন আয়ের উৎস, স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য, অনলাইন চাকরি, খণ্ডকালীন কাজ, ডিজিটাল মার্কেটিং, অনলাইন মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, Excellent World, Online income source, health and beauty, Online job, Part time work, Digital marketing, online marketing, Affiliate Marketing,

Health and Beauty

Excellent world

শুক্রবার, ২৭ মার্চ, ২০২০

How can we prevent coronavirus-করোনাভাইরাস আমার আমরা কিভাবে প্রতিরোধ করতে পারি


করোনাভাইরাস মানেই যে, মৃত্যু তা কিন্তু একদম ঠিক নয়, বেশির ভাগ মানুষ যারা পূর্ব থেকেই বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত যেমন- ডায়াবেটিকস, শ্বাসকষ্ট, হার্ট এ্যার্টাক, কিডনিতে সমস্যা, উচ্চরক্ত চাপ,  অপর দিকে শিশু ও মহিলা এ আক্রান্ত খুবই কম। পরিস্কার পরিছন্নতা, বারবার হাত ধোয়া, মুখে স্যার্জিক্যাস মাক্স পরার অভ্যাস করতে হবে। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে কোন কোন খাবার খেলে আমরা রোগ প্রতিরোধ তৈরি করতে পারি। তার লিষ্ট নিম্নে দেওয়া হল:-
https://bit.ly/3byugvb
ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন সি 

০১. আপেল:
- আপেলে প্রচুর পরিমানে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে তাই আমাদের প্রতিদিন একটি আপেল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। যা করোনাভাইরাস এর হাত থেকে রক্ষা পেতে পারি। 
০২. কমলা:- কমলায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-সি যা আমাদের শরীরের শ্বেতকনিকা তৈরিতে সাহায্যে করে, যা আমাদের শরীরের সংক্রমন রোধে সাহায্যে করে, এছাড়াও ভিটামিন-সি শর্দি, কাঁশি, জ্বর, কফ, ঠান্ডালাগা প্রতিরোধে সাহায্যে করে।
০৩.পেঁপেঁ:- পেপেতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে পটাসিয়াম ও ভিটামিন যা আমাদের হজম ক্রিয়াকে সহায়তা করে, তাই আমাদের অব্যশই পেঁপেঁ খাওয়ার অভ্যাগ গড়ে তুলতে হবে। 
০৪. মধু:- আমরা সকলেই জানি মধু একটি এ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও এ্যান্টি-অক্সিডেন্ট জাতিয় খাবার মধু এমনই একটি খাবার যা কোন নষ্ট হয় না বা পচন ধরে না। মধু আমাদের শরীরের ভাল রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধুর উপকারিতাবাড়ায়। প্রতিদিন এক চামচ করে হলেও মধু খাওয়ার অভ্যাস করে তোলা উচিত। এতে করোনাভাইরাসের হাত থেকে বেচেঁ যাওয়ার সম্ভবনা অনেক বেশি। 
০৫. কালোজিরা: হাদিসে বর্নিত আছে, কালোজিরা হচ্ছে- মৃত্যু ব্যাতিত সকল রোগের মহাঔষধ । কালোজিরার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন। ক্যান্সার, ডায়াবেটিকস, হৃদরোগ, উচ্চরক্তচাপ, নিয়ন্ত্রন করতে কালোজিরা অত্যান্ত ভাল কাজ করে। এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্যে করে। তাই প্রতিদিন একচামচ করে কালোজিরার তেল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। 
০৬.সবুজ শাক-সবজি: প্রচুর পরিমানে সবুজ শাক-সবজি খেতে হবে। শাক-সবজিতে রয়েছে, ভিটামিন , মিনারেল, ফাইবার, যা আমাদের শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আমাদের হজম ক্রিয়াকে দ্রুত করতেও সাহায্যে করে। তবে শাক-সবজি খাওয়ার ক্ষেত্রে আমাদেরকে অবশ্যই একটু সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে। বাজার থেকে আনা কাঁচা শাক-সবজি কোন ভাবেই উচিত না । শাক-সবজিতে আজকাল প্রচুর পরিমানে ফরমানিল দেওয়া থাকে। আর বাজার থেকে কাচাঁ শাক সবজি খেতে অনকেই পছন্দ করেন। কিন্তু এখন করোনাভাইরাস আমাদের এই শাক-সবজির মাধ্যেমে ছড়াতে পারে। তার মধ্যে কোথায় করোনাভাইরাস আছে বা নাই তা কিন্তু আমরা কেউ জানিনা। তাই সর্তকতা অবলম্বন করা উচিত। 
০৭. মিষ্টি কুমড়া:- করোনাভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা পেতে ভিটামিন - এ,  এর জুরি নেই। মিষ্টি-কুমড়ার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমানে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা। 
০৮. টক দই:- টকদই আমাদের শরীরের রোগের সাথে লড়াই করতে প্রচুর পরিমানে সাহায্যে করে। এছাড়াও টকদই এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা আমাদের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বহুগুনে বাড়িয়ে দেয়। তাই প্রতিদিন টক-দই খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। 
০৯. হলুদ:- হলুদে রয়েছে- প্রাকৃতিক এ্যান্টি-বায়োটিক। যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোগ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, তেমন আমাদেরকে রোগের সাথে লড়াই করেতও সাহায্যে করে। তাহলে প্রতিদিন রান্নার সাথে অথবা কাচাঁ হলুদ খাওয়ার অভ্যাস করে তুলতে হবে। 
১০. ভিটামিন যুক্ত ফলমূল:- প্রচুর পরিমানে যুক্ত ফলমূল খেতে হবে। যা আমাদের শরীরের রোগ-প্রতিরোগ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ফলমূল খাওয়ার অব্যশই ভালভাবে ধুয়ে খেতে হবে। যাতে জীবানুমুক্ত হতে পারে। 

>> করোনাভাইরাসের হাত থেকে রক্ষাপেতে ৫ টি বিষয় লক্ষ্য করুন:-


০১. হাত ও মুখ পরিষ্কার: নিয়মিত ভাবে সাবান অথবা এটিসেপটিক দিয়ে হাত-মুখ ধৌত করুন ও পরিষ্কার কাপড় ব্যবহার করুন। প্রয়োজনে মাস্ক ও হ্যান্ড গ্লোপস্ ব্যবহার করুন। একটি মাস্ক বেশি দিন ব্যবহার পরিহার করুন। অথবা ফুটন্ত গরম পানিতে সিদ্ধ করে নিন। এবং পানিতে এন্টিসেফটিক ব্যবহার করুন। 
০২. পরিষ্কার পোষাক: প্রতিদিন আপনার পোষাক ভালভাবে জীবাণু মুক্ত করে পরিধান করুন। পোষাক করোনাভাইরাস মুক্ত রাখার জন্য প্রয়োজনে এন্টিসেভটিক ব্যবহার করে জীবাণু মুক্ত করুন। সূর্যের আলোতে ভাবে শুকিয়ে নিন। 
০৩.শাক-সবজি রান্না:- প্রতিদিন আমাদের বাসা বাড়িতে যে শাক-সবজি খাই। তা অবশ্যই পুরোপুরি ভালভাবে রান্না করে খাওয়া উচিত। কারন সামান্য তাপমাত্রায় করোনাভাইরাস মুক্ত হতে নাও পারে। তাই আমাদের সকলের উচিত পূর্ন তাপমাত্রায় শিদ্ধ করে খাওয়া। কোন অবস্থাতেই কাচাঁ শাক-সবজি খাওয়া যাবে না। 
০৪.সাবান ও এ্যান্টিসেফটিক ব্যবহার: প্রতিদিন আমাদের গোসল করার ক্ষেত্রে সাবান বা স্যাভলোন দিয়ে গোসল করতে হবে। যাতে করোনাভাইরাস আক্রমন করতে না পারেন। 
০৫.অযথা লোকসমাগম বর্জন:- কখন ও যেখানে লোকসমাগম হয় সেখানে না যাওয়া। করোনাভাই রাসে আক্রামন্তক ব্যাক্তিকে এড়িয়ে চলতে হবে। 

বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০২০

What is Coronavirus-করোনাভাইরাস কি



>করোনা ভাইরাস কি?

নোভেল করোনাভাইরাস শ্বাসতন্ত্রের রোগ সৃষ্টি করে এমন একটি নতুন ধরনের ভাইরাস (কোভিড-19) , যা আগে কখনও মানবদেহে পাওয়া যায়নি করোনাভাইরাস মানুষের ফুসফুসে সংক্রমন ঘটায় হাঁসি, কাশি, কফ, সর্দি, থুতু এবং আক্রান্ত ব্যাক্তির সংস্পর্শে এলে এই রোগ একজন থেকে আরেকজনে ছড়ায়

Coronavirus Attaract on human
Coronavirus-করোনাভাইরাস

>কোভিড-19 আক্রান্ত হওয়ার কত দিনের মধ্যে লক্ষনসমূহ প্রকাশ পায়?

কেউ এই ভাইরাসের সংস্পর্শে আসার ২ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে তার শররে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওযার লক্ষণ প্রকাশ পায়।

সর্ব প্রথম কোন জাতি করোনাভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়?
২০১৯ সালে চীন জাতি সর্বপ্রথম মরনব্যাধি নোভেল করোনাভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হন। ধারনা করা হচ্ছে তাদের খাদ্যাভাস বিভিন্ন হারাম জাতিয় খাবার থেকে উৎপত্তি হয়। 
চীনে সর্বপ্রথম করোনাভাইরাস


> কোভিড-১৯ এর কোনো নির্দিষ্ঠ টিকিৎসা রয়েছে কি?


এখন ও পর্যন্ত কোভিড-১৯ এর চিকিৎসা বা প্রতিরোধ কর্যকারী নির্দিষ্ট কোনো ওষুধ নেই। আক্রান্ত ব্যক্তিদের উপসর্র্গ উপশমের জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা এবং গুরুতর অসুস্থ ব্যক্তিদের জন্য পর্যাপ্ত সহায়ক স্বাস্থ্যসেবা (সাপোর্টিভ কেয়ার)দিতে হবে। সঠিকভাবে হাত ধোয়া ও কাশির শিষ্টাচার মেনে চলা এই রোগ প্রতিরোধের সর্বোত্তম উপায়। 


>বাংলাদেশে কারো করোনাভাইরাস দেখা দিলে কি করবেন?

বাংলাদেশে কারো নোভেল করোনাভাইরাস দেখা দিলে বা আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহ, লক্ষন বা উপসর্র্গ দেখা দিলে সরাসরি বাংলাদেশ রোগতত্ত্ব নিয়ন্ত্রণ গবেষনা প্রতিষ্টানে (আই ডি সি আর)না গিয়ে বাড়িতে থেকে তাদের হটলাইন নম্বরে ফোন করলে তারাই বাড়িতে গিয়ে পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করবেন

আই..ডি.সি.আর হটলাইন:

+৮৮০-১৯৪৪৩৩৩২২২

+৮৮০-১৯৩৭০০০০১১

+৮৮০-১৯৩৭১১০০১১

+৮৮০-১৯২৭৭১১৭৮৪

+৮৮০-১৯২৭৭১১৭৮৫

+৮৮০-১৫৫০০৬৪৯০১-০৫

স্বাস্থ্য বাতায়ন: ১৬২৬৩


অ্যান্টিবায়োটিক কি কোভিড-১৯ এর চিকিৎসা বা প্রতিরোধ কার্যাকারী ?


অ্যান্টিবায়োটিক ভাইরাসের বিরুদ্ধে নয়, ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কার্যাকরী। নোভেল করোনাভাইরাস এক ধরনের ভাইরাস বিধায় এর টিকিৎসা বা প্রতিরোধ অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার করা উচিত নয়। তবে যদি কেউ কোভিড-১৯ ভাইসাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন, তিনি টিকিৎসকের সরামর্শে ব্যাকটেরিয়া থেকে সহ-সংক্রমনের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক নিতে পারেন। 

> অসুস্থ হয়ে পড়লে কী করতে হবে? 

পরিবারের সদস্যদের নিরাপদ রাখতে একা একটি আলাদা কক্ষে থাকুন ও সবসময় মাস্ক ব্যবহার করুন। এসময় বাড়িতে কোয়ারান্টাইনে থাকা জরুরি। উপসর্গ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে হটলাইনে ফোন করুন। 

> আক্রান্ত শে থেকে আসা বাংলাদেশি ও বিদেশি নাগরিকদের কী করা প্রয়োজন ? 
ফেরত আসা বাংলাদেশি / বিদেশি নাগরিক যদি সুস্থও তাকনে, তবুও তাকে বাংলাদেশে আগমনের দিন থেকে ১৪ দিনের জন্য কোয়ারান্টাইনে সুস্থ ব্যক্তিদের থেকে আলদা থাকতে এবং সবসময় মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। 

> সামাজিক দুরত্ব কি ও কেন দরকার? 

সামাজিক দুরত্ব মানে জনবহুল স্থান, সমাবেশ এবং সামাজিক অনুষ্ঠান পরিহার করে চলা এবং অন্য মানুষের কাছ থেকে কমপক্ষে ৩ ফুট নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা । এতে একে অন্যের কাছ থেকে রোগ সংক্রমনের ঝুঁকি কমে আসবে। সুস্থ ব্যক্তির জন্যও এটি প্রযোজ্য।

> কোয়ারান্টাইন কেন দরকার? 

কোয়ারান্টাইনের মাধ্যমে সেই সকল সুস্থ ব্যক্তি যারা কোনো আক্রান্ত বক্তির সংস্পের্শে এসেছে, তাদেরকে অন্য সুস্থ ব্যক্তিদের থেকে আলাদা রাখা হয় । তাদের গতিবিধি নিয়ন্ত্রনে রেথে তারা ওই সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয়েছে কিনা তা দেখা হয়। 

> বাড়িতে কোয়ারান্টাইন থাকতে কী করতে হবে?



বাড়িতে কোয়ারন্টইনে থাকার অর্থ হলো ১৪ দিন সকল মেলামেশা এড়িয়ে নির্দিষ্ট একটি ঘরে অবস্থান করা। এ সময় কোনো অবস্থাতেই কর্মস্থল, স্কুল, বা জনসমাগম স্থলে যাওয়া যাবে না। একমাত্র উপাসনালয় যেমন - মসজিদে যেতে পারবেন। কারন করোনাভাইরাসের মালিক আল্লাহর ঘর ছাড়া অন্য কোন সামাজিক যে কোন অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। পাশাপাশি গনপরিবহন ব্যবহার করা যাবে না। ঘরে অবস্থানকালে পরিবারের অন্যদের সংস্পর্শে যথাসম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে। এক কামরায় থাকলে মাস্ক ব্যবহার ও অন্যদের কাছ থেকে কমপক্ষে তিন ফুট দূরত্ব বজায় ছড়াতে পারে। তাই কোয়ারান্টাইনে থাকা ব্যক্তি বা তার সংস্পর্শে আসা সকলের হাত ধোয়া, পরিচ্ছন্নতা ও হাাঁচি -কাশি সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। 

>> করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ৮ টি স্বাস্থ্যবিধি:-

০১. করমর্দন ও কোলাকুলি থেকে বিরত থাকি। একে অন্যের কাছ থেকে কমপক্ষে ৩ ফুট দূরত্ব থাকি। ০২.হাঁচি-কাশি দেওয়ার আগে টিস্যু, রুমাল বা কনুই দিয়ে মুখ ঢাকি এবং পরে সাবান দিয়ে হাত ধুই।
০৩. কিছুক্ষণ পরপর অন্তত ২০ থেকে ৩০ সেকেন্ড ধরে দুই হাত সাবান দিয়ে পরিস্কার করি। 
০৪. টিস্যু ব্যবহার করার পর ঢাকনাযুক্ত ডাষ্টবিনে ফেলি। ফেলার পর আবার হাত ধুয়ে নিই। 
০৫. সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখি। জনবহুল স্থান, সভা-সমাবেশ এবং সামাজিক অনুষ্ঠান বর্জন করি। 
০৬. চোখ, নাক ও মুখ হাত দিয়ে স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকি। 
০৭. নিজের জ্বর, কাশি ও শ্বাসকষ্ট থাকলে সুস্থ ব্যাক্তিদের কাছ থেকে দূরে থাকি। 
০৮. বিদেশ থেকে ফিরলে ১৪ দিন অন্তত  বাড়িতে কোয়ারন্টাইনে (সবার থেকে আলাদা ) থাকি। 

>> করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশ:-

মহানবী হযরত মুহাম্মাদ ( স:)  বলেছেন- কোন এলাকা মহামারী আক্রান্ত হলে সে এলাকা থেকে কেহ স্থান ত্যাগ করো না। এবং সে স্থানে নতুন কোন ব্যক্তি প্রবেশ করবে না। তবে মহামারী আক্রান্ত এলাকায় কোন মুসলিম মৃত্যুবরন করলে সে শহীদি মৃত্যু লাভ করল। --- (আল-হাদীস)। 

কঠিন রোগ থেকে মুক্তি লাভের দু’আ:- আল্লা-হুম্মা ইন্নী আউযুবিকা মিনাল বারাসি ওয়াল্ জুনূনি, ওয়াল জুযা-মি , ওয়াল ছাইয়্যিইল্ আসক্বাম। [ আবু-দাউদ-হাদীস নং- ১৫৫৪]

এছাড়াও রাসুলুল্লাহ্ সা: বলেছেন- কালোজিরা হচ্ছে মৃত্যু ছাড়া সকল রোগের ঔষধ। তাই কালোজিরার তেল ব্যবহার করতে পারেন। এবং মধু ব্যবহার করতে পারেন।