How can we prevent coronavirus-করোনাভাইরাস আমার আমরা কিভাবে প্রতিরোধ করতে পারি
করোনাভাইরাস মানেই যে, মৃত্যু তা কিন্তু একদম ঠিক নয়, বেশির ভাগ মানুষ যারা পূর্ব থেকেই বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত যেমন- ডায়াবেটিকস, শ্বাসকষ্ট, হার্ট এ্যার্টাক, কিডনিতে সমস্যা, উচ্চরক্ত চাপ, অপর দিকে শিশু ও মহিলা এ আক্রান্ত খুবই কম। পরিস্কার পরিছন্নতা, বারবার হাত ধোয়া, মুখে স্যার্জিক্যাস মাক্স পরার অভ্যাস করতে হবে। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে কোন কোন খাবার খেলে আমরা রোগ প্রতিরোধ তৈরি করতে পারি। তার লিষ্ট নিম্নে দেওয়া হল:-
০১. আপেল:- আপেলে প্রচুর পরিমানে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে তাই আমাদের প্রতিদিন একটি আপেল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। যা করোনাভাইরাস এর হাত থেকে রক্ষা পেতে পারি।
ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন সি |
০১. আপেল:- আপেলে প্রচুর পরিমানে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে তাই আমাদের প্রতিদিন একটি আপেল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। যা করোনাভাইরাস এর হাত থেকে রক্ষা পেতে পারি।
০২. কমলা:- কমলায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-সি যা আমাদের শরীরের শ্বেতকনিকা তৈরিতে সাহায্যে করে, যা আমাদের শরীরের সংক্রমন রোধে সাহায্যে করে, এছাড়াও ভিটামিন-সি শর্দি, কাঁশি, জ্বর, কফ, ঠান্ডালাগা প্রতিরোধে সাহায্যে করে।
০৩.পেঁপেঁ:- পেপেতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে পটাসিয়াম ও ভিটামিন যা আমাদের হজম ক্রিয়াকে সহায়তা করে, তাই আমাদের অব্যশই পেঁপেঁ খাওয়ার অভ্যাগ গড়ে তুলতে হবে।
০৪. মধু:- আমরা সকলেই জানি মধু একটি এ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও এ্যান্টি-অক্সিডেন্ট জাতিয় খাবার মধু এমনই একটি খাবার যা কোন নষ্ট হয় না বা পচন ধরে না। মধু আমাদের শরীরের ভাল রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা মধুর উপকারিতাবাড়ায়। প্রতিদিন এক চামচ করে হলেও মধু খাওয়ার অভ্যাস করে তোলা উচিত। এতে করোনাভাইরাসের হাত থেকে বেচেঁ যাওয়ার সম্ভবনা অনেক বেশি।
০৫. কালোজিরা: হাদিসে বর্নিত আছে, কালোজিরা হচ্ছে- মৃত্যু ব্যাতিত সকল রোগের মহাঔষধ । কালোজিরার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন। ক্যান্সার, ডায়াবেটিকস, হৃদরোগ, উচ্চরক্তচাপ, নিয়ন্ত্রন করতে কালোজিরা অত্যান্ত ভাল কাজ করে। এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্যে করে। তাই প্রতিদিন একচামচ করে কালোজিরার তেল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
০৬.সবুজ শাক-সবজি: প্রচুর পরিমানে সবুজ শাক-সবজি খেতে হবে। শাক-সবজিতে রয়েছে, ভিটামিন , মিনারেল, ফাইবার, যা আমাদের শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আমাদের হজম ক্রিয়াকে দ্রুত করতেও সাহায্যে করে। তবে শাক-সবজি খাওয়ার ক্ষেত্রে আমাদেরকে অবশ্যই একটু সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে। বাজার থেকে আনা কাঁচা শাক-সবজি কোন ভাবেই উচিত না । শাক-সবজিতে আজকাল প্রচুর পরিমানে ফরমানিল দেওয়া থাকে। আর বাজার থেকে কাচাঁ শাক সবজি খেতে অনকেই পছন্দ করেন। কিন্তু এখন করোনাভাইরাস আমাদের এই শাক-সবজির মাধ্যেমে ছড়াতে পারে। তার মধ্যে কোথায় করোনাভাইরাস আছে বা নাই তা কিন্তু আমরা কেউ জানিনা। তাই সর্তকতা অবলম্বন করা উচিত।
০৭. মিষ্টি কুমড়া:- করোনাভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা পেতে ভিটামিন - এ, এর জুরি নেই। মিষ্টি-কুমড়ার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমানে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা।
০৮. টক দই:- টকদই আমাদের শরীরের রোগের সাথে লড়াই করতে প্রচুর পরিমানে সাহায্যে করে। এছাড়াও টকদই এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা আমাদের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বহুগুনে বাড়িয়ে দেয়। তাই প্রতিদিন টক-দই খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
০৯. হলুদ:- হলুদে রয়েছে- প্রাকৃতিক এ্যান্টি-বায়োটিক। যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোগ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, তেমন আমাদেরকে রোগের সাথে লড়াই করেতও সাহায্যে করে। তাহলে প্রতিদিন রান্নার সাথে অথবা কাচাঁ হলুদ খাওয়ার অভ্যাস করে তুলতে হবে।
১০. ভিটামিন যুক্ত ফলমূল:- প্রচুর পরিমানে যুক্ত ফলমূল খেতে হবে। যা আমাদের শরীরের রোগ-প্রতিরোগ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ফলমূল খাওয়ার অব্যশই ভালভাবে ধুয়ে খেতে হবে। যাতে জীবানুমুক্ত হতে পারে।
০১. হাত ও মুখ পরিষ্কার: নিয়মিত ভাবে সাবান অথবা এটিসেপটিক দিয়ে হাত-মুখ ধৌত করুন ও পরিষ্কার কাপড় ব্যবহার করুন। প্রয়োজনে মাস্ক ও হ্যান্ড গ্লোপস্ ব্যবহার করুন। একটি মাস্ক বেশি দিন ব্যবহার পরিহার করুন। অথবা ফুটন্ত গরম পানিতে সিদ্ধ করে নিন। এবং পানিতে এন্টিসেফটিক ব্যবহার করুন।
০২. পরিষ্কার পোষাক: প্রতিদিন আপনার পোষাক ভালভাবে জীবাণু মুক্ত করে পরিধান করুন। পোষাক করোনাভাইরাস মুক্ত রাখার জন্য প্রয়োজনে এন্টিসেভটিক ব্যবহার করে জীবাণু মুক্ত করুন। সূর্যের আলোতে ভাবে শুকিয়ে নিন।
০৩.শাক-সবজি রান্না:- প্রতিদিন আমাদের বাসা বাড়িতে যে শাক-সবজি খাই। তা অবশ্যই পুরোপুরি ভালভাবে রান্না করে খাওয়া উচিত। কারন সামান্য তাপমাত্রায় করোনাভাইরাস মুক্ত হতে নাও পারে। তাই আমাদের সকলের উচিত পূর্ন তাপমাত্রায় শিদ্ধ করে খাওয়া। কোন অবস্থাতেই কাচাঁ শাক-সবজি খাওয়া যাবে না।
০৪.সাবান ও এ্যান্টিসেফটিক ব্যবহার: প্রতিদিন আমাদের গোসল করার ক্ষেত্রে সাবান বা স্যাভলোন দিয়ে গোসল করতে হবে। যাতে করোনাভাইরাস আক্রমন করতে না পারেন।
০৫.অযথা লোকসমাগম বর্জন:- কখন ও যেখানে লোকসমাগম হয় সেখানে না যাওয়া। করোনাভাই রাসে আক্রামন্তক ব্যাক্তিকে এড়িয়ে চলতে হবে।
০৭. মিষ্টি কুমড়া:- করোনাভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা পেতে ভিটামিন - এ, এর জুরি নেই। মিষ্টি-কুমড়ার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমানে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা।
০৮. টক দই:- টকদই আমাদের শরীরের রোগের সাথে লড়াই করতে প্রচুর পরিমানে সাহায্যে করে। এছাড়াও টকদই এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা আমাদের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বহুগুনে বাড়িয়ে দেয়। তাই প্রতিদিন টক-দই খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
০৯. হলুদ:- হলুদে রয়েছে- প্রাকৃতিক এ্যান্টি-বায়োটিক। যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোগ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, তেমন আমাদেরকে রোগের সাথে লড়াই করেতও সাহায্যে করে। তাহলে প্রতিদিন রান্নার সাথে অথবা কাচাঁ হলুদ খাওয়ার অভ্যাস করে তুলতে হবে।
১০. ভিটামিন যুক্ত ফলমূল:- প্রচুর পরিমানে যুক্ত ফলমূল খেতে হবে। যা আমাদের শরীরের রোগ-প্রতিরোগ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ফলমূল খাওয়ার অব্যশই ভালভাবে ধুয়ে খেতে হবে। যাতে জীবানুমুক্ত হতে পারে।
>> করোনাভাইরাসের হাত থেকে রক্ষাপেতে ৫ টি বিষয় লক্ষ্য করুন:-
০১. হাত ও মুখ পরিষ্কার: নিয়মিত ভাবে সাবান অথবা এটিসেপটিক দিয়ে হাত-মুখ ধৌত করুন ও পরিষ্কার কাপড় ব্যবহার করুন। প্রয়োজনে মাস্ক ও হ্যান্ড গ্লোপস্ ব্যবহার করুন। একটি মাস্ক বেশি দিন ব্যবহার পরিহার করুন। অথবা ফুটন্ত গরম পানিতে সিদ্ধ করে নিন। এবং পানিতে এন্টিসেফটিক ব্যবহার করুন।
০২. পরিষ্কার পোষাক: প্রতিদিন আপনার পোষাক ভালভাবে জীবাণু মুক্ত করে পরিধান করুন। পোষাক করোনাভাইরাস মুক্ত রাখার জন্য প্রয়োজনে এন্টিসেভটিক ব্যবহার করে জীবাণু মুক্ত করুন। সূর্যের আলোতে ভাবে শুকিয়ে নিন।
০৩.শাক-সবজি রান্না:- প্রতিদিন আমাদের বাসা বাড়িতে যে শাক-সবজি খাই। তা অবশ্যই পুরোপুরি ভালভাবে রান্না করে খাওয়া উচিত। কারন সামান্য তাপমাত্রায় করোনাভাইরাস মুক্ত হতে নাও পারে। তাই আমাদের সকলের উচিত পূর্ন তাপমাত্রায় শিদ্ধ করে খাওয়া। কোন অবস্থাতেই কাচাঁ শাক-সবজি খাওয়া যাবে না।
০৪.সাবান ও এ্যান্টিসেফটিক ব্যবহার: প্রতিদিন আমাদের গোসল করার ক্ষেত্রে সাবান বা স্যাভলোন দিয়ে গোসল করতে হবে। যাতে করোনাভাইরাস আক্রমন করতে না পারেন।
০৫.অযথা লোকসমাগম বর্জন:- কখন ও যেখানে লোকসমাগম হয় সেখানে না যাওয়া। করোনাভাই রাসে আক্রামন্তক ব্যাক্তিকে এড়িয়ে চলতে হবে।