মানুষের স্বাস্থ্যসেবা ও সৌন্দর্য্যে সেবায় এবং দেশের বেকার জনগোষ্ঠীর একমাত্র কর্মসংস্থান তৈরি একটি এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠান।চমৎকার বিশ্ব, অনলাইন আয়ের উৎস, স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য, অনলাইন চাকরি, খণ্ডকালীন কাজ, ডিজিটাল মার্কেটিং, অনলাইন মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, Excellent World, Online income source, health and beauty, Online job, Part time work, Digital marketing, online marketing, Affiliate Marketing,

Health and Beauty

Excellent world

শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৩

ঔষধ ব্যবহারের আগে কয়েকটি বিষয় লক্ষনীয়-few things to note before using the medicine



ঔষধ ব্যবহারের আগে কয়েকটি বিষয় লক্ষনীয়:-

কোন অসুস্থ ব্যক্তি স্বেচ্ছায় কোন ওধুধের দোকানে গিয়ে নিজের ধারণা বা অনুমানমত ওষুধ কেনা কখনও উচিত নয় । যদি কেউ এ ধরনের অনুচিত কাজ করেন তাহলে এর শারীরিক ক্ষতি ও পরিণাম ভয়াবহ। 

এছাড়াও যে ফার্মাসিস্ট ওষুধের দোকানে কাজ করেন তারও উচিত নয় কোন রোগী/ ব্যক্তি প্রেশক্রিপশন ছাড়া কোন ওষুধ যেমন হার্টের ওষুধ , এন্টিবায়োটিক ইত্যাদি ক্রয় করতে এল সহযোগিতা করা। এগুলো ব্যবস্থাপত্র ছাড়া বিক্রয় করা থেকে একমাত্র ডাক্তার সাহরই যেকোন রোগের কারণ বুঝতে পারেন এবং রোগের ধরন অনুযায়ী ওষুধ নির্ধারণ করতে পারেন। আইনহদভাবে ডাক্তারা হচ্ছেন একমাত্র স্বীকৃত পেশাজীবী যারা রোগ নির্ণয় ও ওষুধের নাম মাত্রা ও ব্যবহারের মেয়াদ নির্ধারণ করে থাকেন। অন্যদিকে ফার্মাসিস্টদের কাজ হচ্ছে কোন ব্যক্তি প্রেশক্রিপশন নিয়ে দোকানে উপস্থিত হলে মান সম্পন্ন ওষুধ, ওষুধ খাওযার নিয়মাবলি, ওষুধ সংরক্ষণ ইত্যাদি বিষয়ে রোগীকে বিশদ ধারণা দিয়ে রোগীকে সাহায্যে করা। উদাহরণস্বরূপ, জন্ডিসের সময় কেউ প্যারাসিটামল গ্রহন করলে তা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে, কিংবা ভিটামিন-সি বেশি করে খেলে উপকারের বদলে অপকারই বেশি। 


রোগ নিরাময় অথবা উপশমের জন্য যেসব রাসায়নিক যৌগ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করা হয় তাকে ওষুধ বলে। ওষুধ হচ্ছে বিশেষ ধরনের রাসায়নিক যৌগ। ওষুধের ব্যবহার নির্ভর করে ডাক্তার , রোগী ও ফার্মাসিস্টের সম্পর্কের উপর। অথার্ৎ একজন মানুষ অসুস্থাতাবোধ করলে প্রথমে দেখা করবেন ডাক্তারের সাথে। রোগীর অসুস্থতার কারণ অথার্ৎ রোগ নির্ণয় এবং এরপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপত্র লিখবেন ডাক্তার। উক্ত ব্যবস্থাপত্রে কোন্ কোন্ ওষুধ ডোজ, দিনে কয় বার, কত দিন ধরে ব্যবহার করতে হবে- সেগুলো ডাক্তার সাহেব লিখে দেবেন।  এছাড়াও তিনি পথ্য নির্দেশনা কখনও ব্যবস্থাপত্রে লিখে অথবা মৌখিকভাবে বলে দেবেন। 


ডাক্তার সাহেব রোগীর জন্য ব্যবস্থাপত্র লেখার পূর্বে রোগীর বয়স, ওজন রোগীর মূল সমস্যাগুলি, রোগের ইতিহাস ইত্যাদি বিষয় জেনে নেন। ওষুধের পরিমান (ডোজ) নির্ণয়ের জন্য রোগীর বয়স ও ওজন জানা অত্যাবশূক। কারণ, বয়সের তারতম্যের / পার্থক্যের উপর ওষুধের পরিমান নির্ধারিত হয়। 


ওষুধের সঠিক ব্যবহারঃ-

কোন ব্যক্তি অসুস্থাতাবোধ করা মাত্র ডাক্তারের পরামর্শ  বা প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী কোন ওষুধের দোকান থেকে ওষুধ ক্রয় ও নির্দিষ্ট সময় মেনে ওষুধ ও পথ্য খাওয়া এবং ডাক্তার নির্দেশিত দিন পর্যন্ত ওষুধ খেতে বাধ্য থাকাকে ওষুধের সঠিক ব্যবহার বলে। যেমন, একজন পূর্ন বষষ্ক ব্যক্তির (১৮বছর বা অধিক) কোন ধরনের সংক্রমণ হলে ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী এমপিসিলিন ( ৫০০ মি.গ্রা:) ৮ ঘন্টা অন্তর অন্তর দিনে ৩ বার করে ৭ দিন খেতে হবে। 

রোগীর এ ধরনের ভুল প্রায়শ হয়ে থাকে। এই ভুলগুলো রোধ করে ফার্মাসিস্টের দায়িত্ব। ফার্মাসিস্টরা হচ্ছেন ওষুধ বিশেষজ্ঞ বা ড্রাগ এক্সপার্ট যিনি ওষুধের ব্যবহার সম্পর্কে ভাল জ্ঞান রাখেন। ওষুধের অপব্যবহারের কারণসমূহ :- 

(১) প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ ক্রয়/বিক্রয় করলে, যেমন:  এন্টিবায়োটিক জাতীয় সব ওষুধ, হার্টের ওষুধ, কিডণি রোগের ওষুধ ইত্যাদি; 

(২) প্রেসক্রিপশনে বর্ণিত ওষুধের মাত্রা অনুযায়ী না খেলে ওষুধের অপব্যবহার হবে; 

(৩) প্রেসক্রিপশনে বর্ণিত ওষুধের মাত্রা অনুযায়ী না খেলে ওষুধের অপব্যবহার হবে; ওষুধ যথার্থভাবে শরীর কাজ করবে না এবং নতুন জটিলতার সৃষ্টি করবে; 

(৪) প্রেসক্রিপশনে বর্ণিত ও নির্দেশিত দিন পর্যন্ত ওষুধ না খেলে ওষধের অপব্যবহার হবে। 


ওষুধের সঠিক ব্যবহারে ফার্মাষিস্টের দায়িত্ব ও কর্তব্য:-

>> প্রথমে প্রেসক্রিপশনটি নির্ভূলভাবে পড়তে ও বুঝতে হবে; 

>> ওষুধের নাম, ওষুধের ধরন (Dosage Form), ওষুধের মাত্রা (Dose), কতবার খেতে হবে (Doses Frequency), এবং কতদিন (Course) তা পড়ে দেখতে হবে; 

>> প্রেসক্রিপশনে কোন পথ্য নির্দেশনা আছে কিনা তা পড়ে দেখতে হবে;

>> কোন এন্টিবায়োটিকের নাম লেখা আছে কিনা দেখতে হবে;

>> কোন জটিল রোগ যেমন: ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি রোগের ওষুধের নাম আছে কিনা দেখতে হবে; 

>> কোন্ ধরণের রোগী যেমন: শিশু, কিশোর, প্রাপ্তবয়স্ক, বয়োজেষ্ঠ ইত্যাদি বিবেচনা করতে হবে। 

শনিবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৩

মডেল মেডিসিন শপে গ্রেড ‘ সি ‘ ফার্মেসি টেকনিশিয়ানদের দায়িত্ব ও কর্তব্য-Duties and Responsibilities of Grade 'C' Pharmacy Technicians in Model Medicine Shop


ফার্মাসিস্টগন হচ্ছেন স্বাস্থ্য পেশাজীবী যারা ব্যক্তি/ রোগীকে ওষুধ প্রয়োগের ক্ষেত্রে সর্বোত্তম ব্যবহার করতে সাহায্যে করেন। যা ফার্মাসিস্টদের রোগী, স্বাস্থ্য পেশাজীবী ও সমাজের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রে পথ দেখাবে। 

০১। একজন ফার্মাসিস্ট , তার ও রোগীর মধ্যকার অর্জিত সর্ম্পককে সম্মান করবেন। 

ফার্মাসিস্ট এবং রোগীর সম্পর্ক বিবেচনায় রেখে বলতে হয় যে একজন ফার্মাসিস্টের সমাজের কাছ থেকে পাওয়া উপহার স্বরূপ  ‘ বিশ্বাস’ রক্ষায় কিছু নৈকিত দায়িত্ব রয়েছে। এই উপহারের পরিবর্তে তিনি প্রত্যেককে আলাদা ভাবে সাহায্য করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হবেন যাতে ওষুধ প্রয়োগের ফলে ব্যক্তি সর্বোচ্চ উপকার পায়। তারা রোগীদের কল্যাণ এবং বিশ্বাস ধরে রাখতেও প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হবেন।

০২। একজন ফার্মাসিস্ট প্রতিটি রোগীর প্রতি যত্নবান, দয়াশীল, বিশ্বস্ত থেকে দায়িত্ব পালন করবেন।

পেশাজীবী কাজের কেন্দ্রবিন্দু হিসাবে তিনি রোহীর সুস্থতার ব্যাপারে উদ্বিগ্ন হবেন। এটা করতে গিয়ে তিনি রোগীর উল্লোখিত প্রয়োজন ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞানে উল্লেখিত বিষয়কে বিবেচনা করবেন। তিনি রোগীর মর্যাদা রক্ষা করার জন্য নিজের মেধাকে উৎসর্গ করবেন। যত্নশীল মনোভাব ও সমব্যথীর উদ্দীপনা নিয়ে এবং গোপনীয়তা ও বিশ্বস্ততা রজায় রেখে তিনি রোগীকে সেবা দেয়ার লক্ষ্য স্থির করবেন।

০৩। একজন ফার্মাসিস্ট প্রতিটি রোগীর স্বাধীনতা ও মর্যাদাকে সম্মান করবেন। 

নিজের স্বাস্থ্যের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে রোহীকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে তিনি ব্যক্তির আত্ন-সংকল্পের অধিকারকে তুলে ধরবেন ও আত্ন-সম্মান বজায় রাখার যত্নশীল হবেন। তিনি রোগীর সাথে বোধগম্যভাবে কথা বলবেন। তিনি সবক্ষেত্রে রোগীর ব্যাক্তিগত ও সামাজিক অবস্থানকে সম্মান করবেন।  

০৪। পেশাজীবী হিসাবে একজন ফার্মাসিস্ট সততা ও ন্যায়পরানতার সাথে কাজ করবেন।

দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে একজন ফার্মাসিস্ট সর্বদা সত্য কথা বলবেন ও বিবেকের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে কাজ করবেন। ফার্মাসিস্টের বৈষম্যমূলক আচারণ ও কাজ পরিহার করা উচিত যা পেশাজীবীত্বকে নষ্ট করে এবং কর্মসম্পাদনের ক্ষেত্রে রোগীর স্বার্থের প্রতি অঙ্গীকারে আপোষ করে। 

০৫। একজন ফার্মাসিস্ট জ্ঞান ও পেশাজীবী দক্ষতা রজায় রাখবেন। 

যেহেতু প্রতিনিয়ত নতুন ওষুধ, যন্ত্রপাতি ও প্রযক্তি চলে আসছে এবং স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্যেরও অগ্রগতি ঘটছে তাই একজন ফার্মাসিস্টের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে যথাযথ জ্ঞান ধারনা করা এবং সেটাকে প্রতিনিয়ত শাণিত করা। 

০৬। একজন ফার্মাসিস্ট তার সহকর্মী ও অন্যান্য স্বাস্থ্য পেশাজীবীদের মূল্যবোধ ও সক্ষমতাকে শ্রদ্ধা করবেন। 

যখন প্রয়োজন তখন তিনি সহকর্মী ও অন্যান্য স্বাস্থ্য পেশাজীবীদের কন্সালটেশন চান অথবা রোগীকে রেফার করেন। তিনি স্বীকার করেন যে রোগী দেখার ক্ষেত্রে সহকর্মী ও অন্যান্য স্বাস্থ্য পেশাজীবীদের বিশ্বাস ও মূল্যবোধ ভিন্ন হতে পারে। 

০৭। একজন ফার্মাসিস্ট ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও সামাজিক প্রয়োজনে সেবা প্রদান করবেন। 

ফার্মাসিস্টের প্রথম বাধ্যবাধকতা ব্যাক্তি রোগীর প্রতি। কখনো কখনো ফার্মাসিস্টের বাধ্যবধকতা ব্যাক্তি রোগী থেকে কমিউনিটি ও সামাজিক দিকে সম্প্রসারিত হতে পারে। এরকম অবস্থায়, ফার্মাসিস্ট বাধ্যবাধকতার অনুগামী কর্তব্যসমূহ সনাক্ত করবেন ও সে অনুযায়ী কাজ করবেন। 

০৮। একজন ফার্মাসিস্ট স্বাস্থ্যসেবার সাথে সম্পর্কিত পণ্য/উপকরন/ সম্পদ বন্টনের ক্ষেত্রে ন্যায়বিচার করবেন। 

যখন চিকিৎসা / স্বাস্থ্য বিষয়ক উপাদান সরবরাহ/ বন্টন করা হয় তখন একজন ফার্মাসিস্ট নিরপেক্ষ ও ন্যায়সঙ্গতভাবে রোগী ও সমাজের প্রয়োজনীয়তার ভারসাম্য রজায় রাখেন। 

গ্রেড ‘ সি’ ফার্মেসি টেকনিশিয়ানদের দ্বায়িত্ব ও কর্তব্য:

০১। সরকার অনুমোদিত স্ট্যান্ড্যার্ড অনুযায়ী মডেল মেডিসিন শপ পরিচালনা করা। 
০২। গুড ডিসপেন্সিং প্রাকটিস () অনুসরন করে মডেল মেডিসিন শপে ওষধু বিক্রয় করা। 
০৩। মডেল মিডিসিন শপে ওষুধ ডিসপেন্সিং এর সময়ে কাউন্সিলিং করা। 
০৪। মডেল মেডিসিন শপে ওষুধের মজৃদ ব্যবস্থাপনা করা। 
০৫। ক্রেতাকে ওষুধ দেয়ার সময় নিয়ম মেনে লেবেলিং করা। 
০৬। ঔষধ প্রশাসনের ফার্মাকোভিজিল্যান্স কার্যক্রম সক্রিয় অংশগ্রহন করা। 
০৭। ঔষধ প্রশাসনের নোটিসে প্রদত্ত নির্দেশনা মেনে চলা এবং তা সংরক্ষন করা। 
০৮। ঔষধ প্রশাসন কোন ওষুধ নিষিদ্ধ করলে তা বিক্রয় না করা। 
০৯। ঔষধ প্রশাসনের নির্দেশনা মেনে চলা এবং তা সংরক্ষন করা। 
১০। অননুমোদিত, নকল, ভেজাল এবং নিম্নমানের ওষুধ সংরক্ষন ও বিক্রয় না করা। 
১১। মডেল ফার্মেসিতে এ -গ্রেড ফার্মাসিস্ট এর সহকারী হিসাবে কাজ করা। 

বুধবার, ৪ অক্টোবর, ২০২৩

বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল -Bangladesh Pharmacy Council




 মুখবন্ধ

ওষুধের সুষ্ঠ প্রয়োগে যেমন একজন রোগীর জীবন বাঁচে, তেমনি ভূল প্রয়োগে জীবনের প্রতি সৃষ্টি হয় মারাত্বক হুমকি। তাই ওষুধের গুনগতমান সংরক্ষন এবং সঠিক ও নিরাপদ সরবরাহে একজন ফার্মাসিষ্টকে হতে হয় দক্ষ, আন্তরিক , নিষ্ঠাবান ও দায়িত্বশীল। স্বাস্থ্য সেবার ক্ষেত্রে একজন সহযোগী পেশাজীবী হিসেবে “ সবার জন্য স্বাস্থ্য ’’ নিশ্চিত করতে ফার্মাসিস্টদের রয়েছে অনন্য ভূমিকা । বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল ওষুধের সুষ্ঠ ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে “ মডেল মেডিসিন শপ’’ স্থাপন ও পরিচালনা প্রশিক্ষন ম্যানুয়াল’’টি প্রকাশ করার উদ্যোগ গ্রহন করেছে। 

বাংলাদেশে ১৯৯৪ সাল থেকে ফার্মেসি সার্টিফিকেট রেজিস্ট্রেশন পরীক্ষা চলছে। পরীক্ষার জন্য বাংলা ভাষায় ম্যানুয়ালটি বর্ধিত কলেবরে ২০১৯ সালে প্রকাশ করা হয়েছে। যথাসম্ভব সহজ ভাষায় ওষুধমসূহের কার্যকারিতা, মাত্রা, রক্ষণাবেক্ষণ, ওষুধ প্রয়োগের পথ, কমিউনিটি ফার্মেসী , শারীরবিদ্যা, অণুজীববিজ্ঞান,আধুনিক ঔষধ এবং তাদের শ্রেনী বিন্যাস, বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি ও ওষুধ এবং পরিবার পরিকল্পনা ও জন্মনিয়ন্ত্রন প্রভৃতি বিষয়ক তথ্যাদি ম্যানুয়ালটিতে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। 

প্রথমেই প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালটির লেখকবৃন্দকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্য। স্বল্প সময়ে তাঁরা প্রতিটি অধ্যায়ের বিষয়বস্তু যেভাবে সহজবোধ্য ভাষায় সুচারূপে উপস্থাপন করেছেন  তা এক কথায় অতুলনীয়। এছাড়াম কাউন্সিলের নানাবিধ কাজে পরামর্শ ও দিক-নির্দেশনা দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিলের সভাপতি, সচিব, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যানমন্ত্রণালয় ও সহ-সভাপতি , বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিলসহ সম্মানীত সকল সদস্যকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। 

প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালটি প্রণয়নের ব্যাপারে বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিলের কর্মকর্তাগণ যাঁরা পান্ডুলিপির পর্যালোচনা, প্রয়োজনীয় সংশোধন ও মতামত দিয়েছেন এবং অন্যান্য ব্যাপারে সহযোগিতা করেছেন তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। ম্যানুয়ালটি প্রকাশনার বিষয়ে তাদের সুচিন্তিত ধ্যান-ধারণা ও পরামর্শ দিয়ে আমাদের যে প্রেরনা যুগিয়েছন এবং নানা ব্যস্ততার মাঝেও সময় করে আমাদের কাজে যে বাস্তবমুখী পথ-নির্দেশনা ও উৎসাহ দিয়েছেন তার জন্য তাঁদেরকে সশ্রদ্ধ কৃতজ্ঞতা জানাই। 

সময়ের স্বল্পতা ও অন্যান্য সীমাবদ্ধতার কারণে এই ম্যানুয়ালটির পর্যালোচনা ও প্রয়োজনীয় সংশোধনের কাজটি সীমিত রাখতে হয়েছে। বরাল অপেক্ষা রাখেনা যে, বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে ম্যানুয়ালটির পরবর্তী সংস্করনের মান আরও উন্নত করার প্রয়াস পাবে। এই ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কাছ থেকে মতামত ও পরামর্শ সাদরে গ্রহন করা হবে। 


ম্যানুয়ালটি প্রকাশনার বিষয়ে প্রমিত ও নির্ভূল বানানের বিষয়ে যথেষ্ট দৃষ্টি দেয়া হয়েছে। তারপরও যদি কোন ভুল থেকে থাকে তাহলে পরবর্তী সংস্করনে তা শুদ্ধ করার পদক্ষেপ নেওয়া হবে। 


তাং জুলাই ২০১৯

                        

                                                                                                                        মুহাম্মদ মাহবুবুল হক

                                                                                                                                                  সচিব

                                                                                                            বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল 

মঙ্গলবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৩

what is diabetes- ডায়াবেটিস কি


ডায়াবেটিস কি

ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ। যা রোগীদের কখনোই সম্পূর্ণ নিরাময় হয়না। যাইহোক, কিছু চিকিৎসা দিয়ে, আমরা অবশ্যই এটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। আসুন আজ ডায়াবেটিস (সুগার) সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নি । আগের যুগে, এই রোগটি শুধুমাত্র প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রেই ঘটত । 

তবে আজকাল এই রোগটি যে কারওরাই মধ্যে ধরা পড়ছে। এর প্রধান কারণ হ’ল তাদের ভুল খাদ্যাভাস। সুষম খাদ্য গ্রহণ করা গেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায়। 




ডায়াবেটিস কি ? 

ডায়াবেটিসের কারণ কী ? 

ডায়াবেটিস লক্ষণগুলো কি কি? 

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনের ঘরোয়া টোটকা কী?  

ডায়াবেটিসের চিকিৎসা কী? 

ডায়াবেটিসে কি সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত? 

ডায়াবেটিসের প্রকারগুলি কী কী? 


>>  ডায়াবেটিস কি ? <<

ডায়াবেটিস (চিনি, ডায়াবেটিস) এমন একটি রোগ। যা রক্তে গ্লুকোজ বা চিনির উপস্থিতির মাত্রা বৃদ্ধি করে। খাবার খেয়ে শরীরে গ্লুকোজ হয়। এই গ্লুকোজ কোষগুলিতে ইনসুলিন-মুক্তির হরমোন হিসাবে কাজ করে। যাতে তারা শক্তি পেতে পারে। 

ডায়াবেটিস রোগ বোঝার আগে ইনসুলিনের গুরুত্ব বুঝতে হবে। ইনসুলিন হ’ল এরকম একটি হরমোন। যা শরীরে কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাটগুলির বিপাক নিয়ন্ত্রণ করে। ইনসুলিন ছাড়া গ্লুকোজ শরীরে প্রবেশ করতে পারে না।

এটি রক্তনালীতে জমা হয়। এ জাতীয় পরিস্থিতিতে ব্যক্তি তার উর্জা পায় না। এটি কোনও ব্যক্তিকে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত করে তোলে।


>> ডায়াবেটিসের কারণ কী ? <<

ডায়াবেটিসের অনেক কারণ থাকতে পারে:-

বেশি পরিমাণে জাঙ্কফুড খাওয়ার ফলে শরীরে ক্যালোরি এবং ফ্যাট পরিমাণ বেড়ে যায়। যার কারণে শরীরে ইনসুলিনে চিনির মাত্রা বেড়ে যায়।

** জিনগত রোগের কারণে ডায়াবেটিসও হতে পারে।

** প্রতিদিনের শারীরিক ক্রিয়াকলাপ অনুশীলন না করায় ডায়াবেটিস হতে পারে।

** যদি  কোনও ব্যক্তি অতিরিক্ত পরিমাণে ধূমপান করে তার  ফলস্বরূপে তার ডায়াবেটিস হতে পারে ।

** ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ভুল ওষুধ সেবনের কারণে একজন ব্যক্তির ডায়াবেটিস হতে পারে।

**ডায়াবেটিস হ’ল কোনও ব্যক্তি চা, কোল্ড ড্রিঙ্কস এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার গ্রহণের ফলস্বরূপ।

** ডায়াবেটিস শরীরের অতিরিক্ত ওজন এবং ওজন বৃদ্ধির কারণে ঘটতে পারে।

** বেশি চাপে থাকার কারণে ডায়াবেটিস সমস্যা হয়ে যায়।


>> ডায়াবেটিস লক্ষণগুলো কি কি? <<

** ঘন ঘন  খিদে লাগা । 

 ** ক্লান্ত ও দুর্বল বোধ হওয়া।

** ঘন মূত্রত্যাগ। 

** চামড়া ফেটে যাওয়া।

** শরীরের ওজন হ্রাস।

** ঘন ঘন তৃষ্ণা।

**দুর্বল দৃষ্টিশক্তি।

** আঘাত থেকে দ্রুত পুনরুদ্ধার।

**ত্বকের সংক্রমণ

** শুষ্ক ত্বক। 


>> ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনের ঘরোয়া টোটকা কী? <<

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কালো বেরি খাওয়া উচিত। ব্ল্যাকবেরি তে অনেক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। যা ইনসুলিন তৈরিতে সহায়তা করে। যার কারণে রক্তে সুগার স্বাভাবিক পর্যায়ে থেকে যায়।

গুড়ের 8 থেকে 10 টি পাতা পিষে একটি চাটনি তৈরি করুন, তারপরে এটি এক গ্লাস জলে মিশিয়ে সারারাত রেখে দিন। সকালে ঘুম থেকে উঠে তা গ্রাস করুন। হিবিস্কাসের পাতায় উচ্চ পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড থাকে। এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খুব কার্যকর প্রমাণ করে।

ড্রামস্টিক পাতার রস ডায়াবেটিসে প্যানাসিয়ার মতো কাজ করে। ড্রামস্টিক পাতায় প্রচুর পরিমাণে অ্যাসকরবিক অ্যাসিড থাকে। যা চিনির স্তর নিয়ন্ত্রণ এবং ইনসুলিন বাড়ায়, এর ফলে প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয় ।

ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের প্রতিদিন 8 থেকে 10 নিম পাতা চিবানো উচিত। নিমের উপস্থিত অ্যান্টিভাইরাল দেহে চিনির স্তর নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। 


>> ডায়াবেটিসের চিকিৎসা কী? <<

ডায়াবেটিস সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে, চিকিৎসকরা প্রথমে রোগীর চিনির স্তর পরীক্ষা করেন। এই ব্লাড সুগার টেস্ট দুটি উপায়ে করা হয়।

ডায়াবেটিসের  চিকিৎসায়, চিকিয়ৎসাক চিনির স্তর নিয়ন্ত্রণে রাখতে রোগীদের যথাযথ খাওয়া এবং ব্যায়াম, যোগের মতো শারীরিক ক্রিয়াকলাপ করার পরামর্শ দেন।

এই ড্রাগগুলি ইনসুলিন উৎপাদন উৎসাহিত  করে। শরীরকে ইনসুলিন আরও ভালভাবে ব্যবহার করতে সহায়তা করে।

পরীক্ষার পরে, কিছু ওষুধ, যেমন: মেটফর্মিন, চিনির স্তর নিয়ন্ত্রণ করার জন্য দেওয়া হয়। এটি কেবলমাত্র ডায়াবেটিস টাইপ 2 রোগীদের দেওয়া হয়।

টাইপ 1 এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিসের রোগীদের চোখের রেটিনা, ছানি ইত্যাদি একবারে পরীক্ষা করা উচিত।

প্রথম রক্তে চিনির পরীক্ষা খালি পেটে এবং দ্বিতীয় রক্তে শর্করার পরীক্ষা খাওয়ার পরে করা হয়।


>> ডায়াবেটিসে কি সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত? <<

যোগব্যায়ামে আনুলোম, বিলোম, কপালভারতীর মতো আসন করা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।

ডায়াবেটিস রোগীদের দৈনিক ব্যায়াম, যোগব্যায়ামের মতো শারীরিক ক্রিয়াকলাপ করা উচিত। 

ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত।

অতিরিক্ত তেল এবং মশলা এড়িয়ে চলুন এবং প্রতিদিন পুষ্টিকর খাবার খান।

ডায়াবেটিস রোগীদের সর্বদা তাদের পায়ে আঘাত এড়ানো উচিত।


>> ডায়াবেটিসের প্রকারগুলি কী কী? <<

ডায়াবেটিস মূলত দুটি প্রকারের।

প্রকার 1: – এই ডায়াবেটিস বেশিরভাগ কম বয়সী শিশু বা 20 বছরের কম বয়সী ছেলে মেয়েদের মধ্যে দেখা যায়। ডায়াবেটিসে টাইপ 1 ইনসুলিন শরীরে তৈরি হয় না।

প্রকার 2: – ইতিমধ্যে সুগারে  আক্রান্ত ব্যক্তিদের, বেশিরভাগ টাইপ 2 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়। টাইপ 2 ডায়াবেটিসে শরীরে ইনসুলিন তৈরি হয়। তবে এটি সঠিকভাবে কাজ করে না বা শরীরের মতে, প্রয়োজনীয় পরিমাণে ইনসুলিন তৈরি হয় না।


>> ডায়ানিল প্লাস-Dianil Plus <<

ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রনকারী- বিস্ময়কর ডায়ানিল প্লাস ক্যাপসুল

কার্যকারীতাঃ- 

** ডায়ানিল-প্লাস মানবদেহের গ্রহনকৃত সকল প্রকার টক্সিন/বিষাক্ততা মুক্ত করে । 

** পেনক্রিয়াস/ অগ্নাশয়ের নিস্ক্রীয় হয়ে যাওয়া “ বিটাসেলকে সক্রিয় করে এবং দেহের স্বাভাবিক / প্রয়োজনীয় ইনসুলিন উৎপাদনে সহায়তা করে। 

** রক্তের গ্লকোজ দ্রুত নিয়ন্ত্রন করে। 

** দেহের হরমোন, গ্লকোজ , ইনসুলিন ও অন্যান্য ভারসাম্য রক্ষা করে। 

** দেহে অন্যান্য কেমিক্যাল জাতীয় ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কমায় ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও সু-নিদ্রা আনায়ন করে। 


সোমবার, ২ অক্টোবর, ২০২৩

Ways to get rid of annoying allergies-বিরক্তিকর অ্যালার্জি থেকে মুক্তির উপায়


 বিরক্তিকর অ্যালার্জি থেকে মুক্তির উপায়

যাদের অ্যালার্জি আছে, তাদের খুব সাবধানে থাকতে হয়। সামান্য এদিক–সেদিক হলেই শুরু হয়ে যায় চুলকানি, চোখ লাল, ত্বকে লালচে দানা ওঠা ইত্যাদি। অ্যালার্জি আছে এমন অনেকেরই ঘর ঝাড়ামোছা করলেই ত্বকে চুলকানি শুরু হয়ে যায়। আবার কারও কারও ধুলাবালির সংস্পর্শে এলেই ঘুমের সমস্যা দেখা দেয়। কোনো কোনো ওষুধের অ্যালার্জিতে তো জীবন–সংশয়ও দেখা দিতে পারে।



ধুলাবালি ছাড়াও কোনো বস্তুর প্রতি অতি সংবেদনশীলতার কারণেও অ্যালার্জি হতে পারে। যেমন ধাতব অলংকার, প্রসাধনসামগ্রী, কোনো রাসায়নিক, ডিটারজেন্ট, সাবান, পারফিউম, প্লাস্টিকের তৈরি গ্লাভস বা বস্তু, গাছ, ফুলের রেণু, ওষুধ, সিনথেটিক কাপড় ইত্যাদি। এ সমস্যা জন্মগত ও পারিবারিক কারণে হতে পারে। বিশেষ বস্তুতে অ্যালার্জির ক্ষেত্রে ওই বস্তুর সংস্পর্শে এলে শরীরে হিস্টামিন, সেরোটনিন ইত্যাদি রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয়। এর ফলে ত্বকে চাকা, ত্বক লাল, চুলকানি, চোখ লাল বা চোখে চুলকানি ইত্যাদি হতে পারে। কারও কারও শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানিও হতে পারে। নাক বন্ধ, নাক দিয়ে পানি পড়ার সমস্যাও থাকতে পারে। তীব্র প্রতিক্রিয়া হলে রোগী অচেতন হয়ে পড়তে পারেন।


অ্যালার্জি থেকে মুক্ত থাকার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো, যে বস্তুতে অ্যালার্জি রয়েছে, তার সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা। যেমন, যার ডিটারজেন্ট বা সাবানে অ্যালার্জি, তিনি বাসনকোসন, কাপড়চোপড় ধোয়ার সময় হাতে গ্লাভস পরবেন। যার অলংকারে অ্যালার্জি, তিনি তা ব্যবহার থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করবেন। এ ক্ষেত্রে রোগীর যেসব বস্তুতে অ্যালার্জি, সেগুলোর একটি তালিকা করতে পারেন। স্কিন টেস্ট করে এটা বোঝা যায়। কোনো ওষুধে অ্যালার্জি হলে অবশ্যই তার নাম লিখে রাখবেন এবং চিকিৎসককে অবহিত করবেন।


ত্বকে প্রদাহ বা অ্যালার্জি হয়ে গেলে তা কমাতে চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিহিস্টামিন, স্টেরয়েড মলম, ক্যালামিন লোশন ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন। হঠাৎ লাল হয়ে চুলকানির ক্ষেত্রে ঠান্ডা সেঁক বা ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করলে খানিকটা আরাম পাওয়া যায়। এ সময় বাতাস চলাচল করে এমন পাতলা সুতি কাপড় পরুন। প্রসাধনসামগ্রীতে অ্যালার্জি থাকলে রাসায়নিকযুক্ত প্রসাধনসামগ্রীর ব্যবহার এড়িয়ে চলতে হবে।


প্রথম আলোর খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

সুস্থতা থেকে আরও পড়ুন

অ্যালার্জিপরামর্শভালো থাকুন

ভালো থাকুন নিয়ে আরও পড়ুন

শিশুকে এনসেফালাইটিস থেকে বাঁচাতে যা করবেন

এনসেফালাইটিসে আক্রান্ত শিশুকে আইসিইউ ইউনিটে চিকিৎসা দেওয়াটা জরুরি। এখানে শিশুর পুষ্টিমান রক্ষা, জলীয় ভাগ ও ইলেকট্রোলাইটসের সমতা বজায় রাখা, জরুরি ভিত্তিতে খিঁচুনি রোধ বা বিষম জ্বর প্রতিরোধে ব্যবস্থা ...


শিশুকে এনসেফালাইটিস থেকে বাঁচাতে যা করবেন

খেলোয়াড়দের খাবারের ধরন কেমন হবে

খেলাধুলা বা জিমে দক্ষতা বাড়াতে শারীরিক পরিশ্রম ও প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। তাই খেলাধুলা বা জিমের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের অবশ্যই সঠিক খাদ্য ও পুষ্টি উপাদান বেছে নিতে হবে।


খেলোয়াড়দের খাবারের ধরন কেমন হবে

কানে ব্যথা হলে নাকে কেন ড্রপ দিতে হয়?

এর চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকেরা নাকের ড্রপ দিতে বলেন। ব্যথা হলো কানে, তাহলে নাকে ড্রপ কেন?


কানে ব্যথা হলে নাকে কেন ড্রপ দিতে হয়?

ঘাড়ব্যথা কি রক্তচাপ বাড়ার লক্ষণ?

ঘাড়ব্যথা হলে আমরা চিন্তিত হয়ে পড়ি, নিশ্চয়ই প্রেশার বেড়েছে। উচ্চ রক্তচাপ হলে কারও কারও ঘাড়ব্যথা বা ঘাড়ের কাছে একটা অস্বস্তি হতে পারে, তবে তার মানে কি এই যে ঘাড়ব্যথা মানেই উচ্চ রক্তচাপ?


ঘাড়ব্যথা কি রক্তচাপ বাড়ার লক্ষণ?



ভালো থাকুন নিয়ে আরও পড়ুন

৯ তথ্য দিয়ে জানা যাবে 

হৃৎপিণ্ডের অবস্থা

ভালো থাকুন ৯ তথ্য দিয়ে জানা যাবে হৃৎপিণ্ডের অবস্থা