মানুষের স্বাস্থ্যসেবা ও সৌন্দর্য্যে সেবায় এবং দেশের বেকার জনগোষ্ঠীর একমাত্র কর্মসংস্থান তৈরি একটি এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠান।চমৎকার বিশ্ব, অনলাইন আয়ের উৎস, স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য, অনলাইন চাকরি, খণ্ডকালীন কাজ, ডিজিটাল মার্কেটিং, অনলাইন মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, Excellent World, Online income source, health and beauty, Online job, Part time work, Digital marketing, online marketing, Affiliate Marketing,

Health and Beauty

Excellent world

মঙ্গলবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০১৯

excellent glucose control-এক্সিলেন্ট গ্লুকোজ কন্ট্রোল


Excellent 

গ্লুকোজ কন্ট্রোল

সঠিক নিয়ম ও খাদ্যাভ্যাসে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন সম্ভব.......
Excellent Glucose control


কার্যকারিতা:

১) লিভার ও মুখের ক্যার্সার এবং লিউকেমিয়া, মেলেনোমা ও থেকে ও প্রতিরোধ পাওয়া যায়।
২) অ্যামাইনো এসিড অগ্নাশয়ের ইনসুলিন ক্ষরণে সহায়তা করে ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রন করে।
৩) “অ্যালিসিন” শরীরের ক্ষত সারাতে কার্যকর।
৪) অ্যাজেইনের “ উপস্থিতিতে রক্ত চলাচল সক্রিয় করে, রক্তের কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রন করে।
৫) “আন্টি বারেটিক ও অ্যান্টি সেপটিকের ” উপস্তিতিতে যা, ফোঁড়া , গ্যাংরিন  ও সংক্রামক ব্যাধি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
৬) তারুণ্য বৃদ্ধি করে , শরীরে ঝিমুনিভাব, জ্বরজ্বর লাগা দূর করে , ফুড পয়জনিং আশংঙ্কা কমায়।
৭) আয়রণ সমৃদ্ধ হওযায় রক্তস্বল্পতা (অ্যানেমিয়া) প্রতিরোধ করে।
৮) পুরুষের টেস্টোস্টোরন হরমোনের মাত্রঅ বাড়ায়।
৯) ভিটামিন, মিনারেল, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, থিয়ামিন, রিবোফ্লাভিন, ভিটামিন সি, আয়োডিন, সালফার, ক্লোরিনও রয়েছে।
১০) শিরা-উপশিরায় রক্ত জমাট বাধায় এবং অথোরোস্ক্লোরোসিস রোগ থেকে প্রতিহত করে।
১১) শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গিট, বাতের ব্যাথা উপশম করে।
১২) কোলন, গলব্লাডার, মেয়েদের স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
১৩) পটাসিয়ামের কারণে হাইপারটেনশন প্রতিরোধ হয়।
১৪) রেডিওপ্রোটেক্টিভ উপাদান ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ফ্রি রেডিক্যালের কাজ করে বিকিরনে বাধা দেয়।
১৫) গ্লুকোজ, ডেক্সট্রোজ, ফ্রুকটোজ ব্রেইন অ্যালরটের কাজ করে স্মৃতিশক্তি প্রখরতা বৃদ্ধি করে।
১৬) ইলাজিক এসিড ক্ষতিকর ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গাস প্রতিহত করে।
১৭) জাম্বোলিন ডায়াবেটিক উপকারী।
১৮) হেপাটাইটিস এ, হারপিস ভাইরাস, ফ্লু ইত্যাদির বিরুদ্ধে কার্যকর।
১৯) বিটা ক্যারেটিন চোখের সমস্যা সমাধান করে দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। 

# সেবন বিধি: সকালে / সন্ধ্যায় ১-২ চা চামচ পাউডার পানিতে মিশিয়ে পান করুন। 

যোগযোগ: +880-1762102240





শুক্রবার, ১১ জানুয়ারী, ২০১৯

Excellent orange face cleaner-এক্সিলেন্ট ফেসওয়াস


উপাদানঃ 

অরেঞ্জ,  অ্যালোভেরা, অ্যাকোয়া, শষা, গ্লিসারিন, এল্যানশন, সি এ পিবি, পি ই িজি -৪০০, এম. পি. পি. এস, পলিমার , বুস্টার, পার ফিউম ইত্যাদি।

কার্যকারিতাঃ 

০১. ব্রণকে শুকিয়ে ফেলতে সিটিরিক এসিড উপাদান রয়েছে। 
০২. ভিটামিন “সি” র সমৃদ্ধ উৎস যা ত্বকের গঠন এবং রঙকে উন্নত করে। 
০৩.কোলাজেন পুনরুদ্ধার করতে সাহায্যে করে যা,চামড়া দৃঢ় করে অকালে বার্ধক্য থেকে মুক্তি দেয়।
০৪. ক্যালসিয়াম, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বিদ্যমান, তাই শুষ্ক ত্বক স্বাস্থ্যকর এবং জ্বলজ্বলে সুন্দর হয়। 
০৫. মুখের ভিতরের ছিদ্র পরিমার্জন েএবং তৈলাক্ততা নিয়ন্ত্রণ করবে। 
০৬. ত্বককে করে মসৃণ, নরম ও কোমল এবং স্বাস্থ্যকর টিস্যু বৃদ্ধির উদ্দীপন ক্ষমতা আছে। 
০৭. সূর্যের অতি বেগুণী রশ্নি থেকে কোষের ক্ষতির বিরুদ্ধে সুরক্ষা করে। 
০৮. অ্যালনটাইন চামড়া ত্বক ময়শ্চারাইজ করতে সাহায্যে করে। 
০৯. বিভিন্ন স্থানে পোড়া, ক্ষত এমনকি ব্রণ দূর করে। 


Excellent orange face



ক্রয়ের জন্য যোগাযোগঃ

+880-1762102240

বুধবার, ৯ জানুয়ারী, ২০১৯

power source king for sex and body-পাওয়ার র্সো্স কিং


পুরুষের হরমোন ও শারীরিক 

শক্তি বৃদ্ধির গোপন রহস্য.........

EXCELLENT 

পাওয়ার সোর্স কিং

পাওয়ার সোর্স কিং


উপাদানঃ কোরিয়ান রেড জিনসেং, আম্বর, ওট, মাশরুম, দামীয়ানা, অশ্বগন্ধা, সয়া প্রোটিন, আলফালতা পাতা, ট্রিবুলাস ও ক্রোকাস সেট।

কার্যকারিতা ঃ 

1) জিনসেং সরাসরি দেহে নাইট্রিক অক্সাইডের পরিমান বাড়য়ে লিংগোত্থানে সহায়তা করে।

2) প্রোষ্টট ক্যান্সার প্রতিরোধ, রক্ত পরিস্কার করে ষ্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।

3) বীর্যস্থলনের সময়কাল কার্যকরী ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন ভাবে বাড়ায়।

4) T Helper, Nk Cell, Antibody রোগ প্রতিরোধকারী কোষগুলোর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

5) পুরুষ এবং মহিলাদের হরমোন বৃদ্ধি করে, রোগ প্রতিরোধ করে।

6) ভিটামিন এ, বি, সি, ই, কে-৪ ক্যাসসিয়াম, পটাশিযাম, ফসফরাস, আয়রণ বৃদ্ধি করে।

7) লিগনানের মাধ্যমে হৃদরোগের ঝুকিঁ কমায়।

8) মেয়েদের মাসিকের পূর্বে এবং চলাকালীন অবস্থায় ব্যাথা দূর করে।

9) Testosterone লেভেল বৃদ্ধি করে ডায়াবেটিকস রোগীদের ক্ষেত্রেও যৌনশক্তি বাড়ায়।

10) শুক্রাণু বৃদ্ধি করে এবং বন্ধ্যাত্ব দূরীকরণে সহায়তা করে।


>> সেবন বিধিঃ 

সকালে নাস্তার পর 1/2 (আদা) চামচ থেকে 1 চামচ পাউডার 1 গ্লাস বিশুদ্ধ পানিতে মিশিয়ে সেব্য। রাতে খাবার পর 1 গ্লাস হালকা গরম দুধ , চা/মধু অথবা পানির সাথে মিশিয়ে সেব্য।

# যোগযোগঃ +880-1711780816

শুক্রবার, ৪ জানুয়ারী, ২০১৯

Benefit of Stevia-স্টেভিয়া উপকারিতা


কৃষি বিজ্ঞানের দারুন অবদান“ স্টেভিয়

স্টেভিয়ার উপকারিতা। 
ঔষধি গুনাগুণ এবং ডায়ারেটিক রোগীদের চা তৈরির ষ্টেভিয় প্রজাতির প্রাকৃতিক মিষ্টি সমৃদ্ধ উদ্ভিদের চাষ হচ্ছে ঠাকুরগাঁওয়ের সুগার ক্রপস্ গবেষনা কেন্দ্রে। এ উদ্ভিদ মানব রোগ নিরাময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। জানা গেছে, এ গাছিটির আদি উৎপত্তি স্থল প্যারাগুয়ে। ঐ দেশে ১৯৬৪ সালে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে স্টেভিয়ার চায় শুরু হয়। বর্তমানে জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল, কোরিয়া , মেক্সিকো, থাইল্যান্ড ও ভারতসহ বিভিন্ন দেশে দুর্লভ এ প্রজাতির স্টেভিয়ার ফসল হিসেবে চাষ হচ্ছে। ২০০১ সালে বাংলাদেশে ইক্ষু গবেষনা ইনস্টিটিউট মানব দেহের উপকারী এই উদ্ভিদটি থাইল্যান্ড থেকে সংগ্রহ করে। দীর্ঘ গবেষণার পর পাবনার  ঈশ্বরদী ও ঠাকুরগাঁওয়ে স্টেভিয়া বা মিষ্টি পাতা প্রজাতির উদ্ভিদের চাষ শুরু হয়েছে। ঠাকুরগাঁও সুগার ক্রপস গবেষণা কেন্দ্রের প্রদান  বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. শরিফুল ইসলাম জানান, স্টেভিয়া প্রজাতির এ উদ্ভিদের পাতা চিনি অপোয় ৩০-৪০ গুণ মিস্টি। ক্যালরিমুক্ত এ মিষ্টি ডায়াবেটিক রোগী সেবন করলে রক্তের গ্লুকোজের গুণ মিষ্টি । ক্যালরিমুক্ত এ মিষ্টি ডায়াবেটিক রোগী সেবন করলে রক্তের গ্লুকোজের পরিমাণ পরিবর্তন হয় না। এ ছাড়া রক্তের চাপ নিয়ন্ত্রণসহ দাঁতের ক্ষরোগ রোধ ও ত্বকের কমলতা এবং লাবণ্য বৃদ্ধি করে উদ্ভিদের উপাদান। তিনি আরও জানান, বছরের ৯ মাস টবে অথবা মাটিতে  এর চাষ করা সম্ভব। ষ্টেভিয়া কম্পোজিটি পরিবারের অন্তর্ভূক্ত একটি গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। পৃথিবীর অনেক দেশে এর পাতা বিক্রি করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেছে অনেকেই । জাপান বছরে  মেট্রিক টন স্টিভিও সাইডস ব্যবহার করে। যারা বাজার মূল্য ২২০ মিলিয়ন কানাডিয়ান ডলার।জাপান, চীন কোরিয়াতে স্টেভিয়া প্রজাতির বিভিন্ন খাবার ও ঔষধ তৈরিতে ব্যবহার হচ্ছে। এর গুরুত্ব অনুধাবন করে দেশের কৃষি বিজ্ঞানীরা দীর্ঘ  গবেষণার পর ঠাকুরগাঁও এবং পাবনার ঈশ্বরদীতে চাষ শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৯

Spirulina nature super food-স্পিরুলিনা একটি অসাধারণ খাদ্য পরিপূরক


স্পিরুলিনার উপকারিতা। 
স্পিরুলিনা অতি ক্ষুদ্র নীলাভ সবুজ শৈবাল জাতীয় উদ্ভিদ, যা অনুবীক্ষণ যন্ত্র ছাড়া দেখা যায় না। শৈবালটিতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন লৌহ  ও একাধিক খনিজ পদার্থ রয়েছে। এটি সাধারণত পানিতে জম্নে । 1-3 গ্রাম স্পিরুলিনায় রয়েছে 1-3 কেজি বিভিন্ন ধরনের সবজির গুণাবলি। কয়েকজন ডাক্তার 120 জন আর্সেনিকোসিস রোগীর ওপর স্পিরুলিনা পরীক্ষা চালান। তাদের পরিচালিত গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন 9 গ্রাম করে স্পিরুলিনা খাওয়ালে প্রায় 4 মাস পর রোগী সম্পূর্ন সুস্থ হয়ে ওঠে। সংশিষ্টরা জানান, যেহেতু এখন পর্যন্ত আর্সেনিক রোগ প্রতিরোধে তেমন কোনো ওষুধ পাওয়া যায় না, সেক্ষেত্রে স্পিরুলিনা সেবন করে আর্সেনিকমুক্ত থাকাটা সত্যিই আমাদের জন্য এক বিরাট সম্ভাবনা। বর্তমান বাজারে স্পিরুলিনা ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, পাউডাররূপে পাওয়া যায়। এছাড়া চা পাতি বা রুটি, আলুভর্তা, নুডলস্ শরবত, হালুয়া ইত্যাদিতে স্পিরুলিনা মিশিয়ে নানা জাতীয় খাবার তৈরি করা সম্ভব। খাবার তৈরির সময় অবশ্যই পরিনাম অনুযায়ী স্পিরুলিনা মেশাতে হবে। কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় বা অন্য কোনো জরুরী অবস্থায় শ্বেতসার জাতীয় খাদ্যকে আমিষ, ভিটামিন ও লৌহ দিয়ে সমৃদ্ধ করার জন্য স্পিরুলিনা ব্যবহার করা যেহে পারে। বর্তমানে স্পিরুলিনা যুক্ত পাউরুটি ওপানীয় বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। বেকারি সামগ্রী যেমনঃ বিস্কুট , চকলেট ইত্যাদির সঙ্গে স্পিরুলিনা মেশানো যেতে পারে। এছাড়া প্রসাধন সামগ্রী হিসাবেও স্পিরুলিনা ব্যবহার করা যেতে পারে যা ব্রণের দাগ দূর করে ও ত্বকের সজীবতা বাড়ায়। কেন খাবেনঃ প্রচুর প্রোটিন, ভিটামিন, লৌহ ও নীলাভ সবুজ রঙ থাকার কারণে স্পিরুলিনায় রয়েছে নানা ধরনের রোগ দমনের ক্ষমতা। তাই স্পিরুলিনা একটি ভেষজগুন সম্পন্ন শৈবাল। স্বাদ ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন স্পিরুলিনা নিয়মিত খেলে আমাদের দৈনন্দিন পুষ্টিহীনতা, রক্তশূন্যতা, রাতকানা, ডায়াবেটিকস, উচ্চরক্তচাপ , আলসার, বাত, হেপাটাইটিস ও ক্লান্তি দূর করে।

কিপরিমাণ খাওয়া প্রয়োজনঃ
(ক) পুষ্টিহীনতাঃ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দৈনিক 1-3 গ্রাম।
(খ) রক্তস্বল্পতা ঃ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দৈনিক 3-4 গ্রাম।
(গ) রাতকানা রোগঃ 1-6 বছরের শিশুদের জন্য দৈনিক আধা গ্রাম। 7-11 বছরের শিশুদের জন্য দৈনিক 1 গ্রাম। 12 বছরের  ঊর্ধ্বে দৈনিক 1-1.5 গ্রাম।
(ঘ) ডায়াবেটিসঃ প্রতিদিন 2-3  গ্রাম।
(ঙ) বাত, আলসার হেপাটাইটিস , উচ্চরক্তচাপ: প্রাপ্তবয়স্ক।



বুধবার, ২ জানুয়ারী, ২০১৯

Increase the immunity of garlic juice-রোগ প্রতিরোধ রসুন খান ক্ষমতা বাড়ান


রসুন আমাদের রান্না ঘরের বহুল ব্যবহারের একটি মসলা। আমাদের প্রতিদিনের রান্নায় কোনোও না কোনো কাবারে রসুনের ব্যবহার থাকেই। কিন্তু রসুন শুধু রান্নার স্বাদই বাড়ায় না, পাশাপাশি বিভিন্ন রোগের দাওয়াই হিসেবেও কাজ করে। রসুনের রঢেছে প্রচুর পুষ্টিগুণ। নিয়মিত রসুন খেলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওযা সম্ভব কারণ রসুণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাহলে আর দেরি কেনো, জেনে নিন রসুনের ঔষধি গুণ সম্পর্কে । 

রোশনের উপকারিতা। 

* ওজন কমাতেঃ আজকাল ওজন নিয়ে আমাদের দুশ্চিান্তর শেষ নেই। ওজন কমাতে কত কিছুই না করি। কিন্তু আপনি চাইলেই এখন এ সমস্যার খুব সহজ সমাধান দিতে পারেন। শুধু রান্নায় নিয়মিত রসুন খাওয়ার অভ্যাস করলে, দেখবেন ওজনটা আপনার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। 


* মাথা ধরায়ঃ সর্দি হয় না অথচ মাথা ধরে এরকম হলে 2-1 কোয়া রসুনের রস খেয়ে নিলে মাথা ধরা কমে যাবে।


* ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখবেঃ ডায়াবেটিস মানুষের শরীরে রক্তের সুগারের মাত্রাকে বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু রসুন রক্তে সুগারের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে। তাই নিয়মিত রসুন খাওয়ার মাধ্যমে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করাও সম্ভব। 


* রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়: গবেষণায় দেখা গেছে, রসুন কোলেস্টেরলের মাত্রাকে কমায় এবং রক্তবাহী ধমনীতে ক্ষতিকর সাদা পদার্থ গঠন 5 থেকে 18 ভাগ কমাতে সাহায্য করে। তাই যাদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি তারা নিয়মিত কাঁচা রসুন খেলে উপকার পাবেন। 

* হজমশক্তি বৃদ্ধি করেঃ রসুন পেটের গ্যাসের সমস্যা দূর করে হজমশক্তি বাড়ায়। একই সঙ্গে লিভারকেও সুস্থ রাখে। 


* আলসার প্রতিরোধঃ এক গবেষণায় দেখা গেছে, রসুনে বিদ্যমান ডাই এলাইল সালফাইড ও ডাই সালফাইড এ রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসকারী ক্ষমতা। তাই আলসার নিরাময়ে রসুন খুবই কার্যকর। 

* পুরনো জ্বরেঃ অনেক সময় পুরনো জ্বর ছাড়ে না, বাড়ে-কমে কিন্তু একটু হলেও থেকে যায়, তখন 5-7 কোয়া রসুনের রসের সঙ্গে আধা কাপ গাওয়া ঘি মিশিয়ে খেলে 2-3 দিনের মধ্যেই জ্বর কমে যাবে। 


* ক্ষত নিরাময়েঃ অনেক সময় শরীরের ক্ষত কিছুতেই শাকাতে চায় না। এমন হলে রসুন বাটা ক্ষতে লাগালে ক্ষত নিরাময় হয়ে যাবে।

* ক্যান্সার প্রতিরোধঃ রসুনের অ্যালাইস সালফার উপাদান ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ করে। এছাড়া রসুন সুনির্দিষ্ট কিছু টিউমারের বৃদ্ধিরোধ করে এবং কিছু টিউমারের আকারও ছোট করতে ভূমিকা রাখে। 

* বাতের ব্যাথা কমায়ঃ পুরনো ও দীর্ঘস্থায়ী বাতের ব্যাথা কমাতেও রসুন বেশ কার্যকরি ভূমিকা পালন করে। রসুন বাতজনিত কারণে সৃষ্ট অন্যান্য উপসর্গকেও নিয়ন্ত্রণ করে। 

Benefits of honey-মধুর উপকারিতা


এক্সিলেন্ট খাঁটি মধু


Excellent Pure Honey-এক্সিলেন্ট খাটি মধু

সুন্দরবন থেকে প্রাকৃতিক উপায়ে আহরিত সর্বোৎকৃষ্ট বিশুদ্ধ মধু। প্রতিদিন সেবনে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। 

উপাদান: মধু।

অজস্র সমাধানে মধু:

কার্যকারিতা: 
০১. হযরত মুহাম্মদ (সা:) বলেন: “ কুরআন হলো আত্নিক রোগের জন্য আর মধু হলো দৈহিক রোগের জন্য।” 
০২. শর্করা ও ফ্রুকটোজ মস্তিস্কের সক্রিয়তা এবং তাপ ও শক্তির বৃদ্ধি করে। 
০৩. ভিটামিন বি কমপ্লেক্স , ডায়ারিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, দীর্ঘদিনের অনিদ্রা, যৌন দুর্বলতা বেশ উপকার।
০৪. শ্বাসকষ্ট নিরাময়, দৃষ্টিশক্তি ও ত্বকের মসৃণতা বৃদ্ধি, মানসিক বিকাশ, দুর্বলতা দূর করে শরীরে জিংক ও ফসফরাসের পুষ্টি যোগায়।
০৫. শিশুদের ছয় মাস বয়স থেকে সেবনে দেহের বৃদ্ধি, মানসিক বিকাশ, দুর্বলতা দূর করে শরীরে জিংক ফসফরাসের পুষ্টি যোগায়।
০৬. খাবারের অরুচি, বমিভাব, বুকজ্বালা ও হজমের গোলমাল দূর করে।
০৭. “ইনহিবিন” জীবাণুনাশক উপাদান আছে যা পাকস্থলী পরিষ্কার করে, ফ্যাট কমায় ফলে ওজন কমে।
০৮. আ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল ও ব্যাকটেরিয়ার কারণে প্রচন্ড ঠান্ডা , হাঁচি, কাঁশি, জ্বরজ্বর ভাব, গলাব্যাথা, গ্যাষ্ট্রিক আলসার, শরীর ও কন্ঠনালীর ক্ষত রোগ থেকে নিরাময় সম্ভব।
০৯. কপার, আয়রণ ও ম্যাঙ্গানিজের উপস্থিতির কারণে হিমোগ্লোবিন গঠন করে ও আর বি সি , ডব্লিউবিসি, প্লাটিলেটের ব্যালেন্স করে।
১০. এক কেজি মধুতে ৬.৫০ লিটার দুধ, ৭.৫০ কেজি পনির, ১.৬৫ কেজি গোশত, ৪০ টি কমলা, ৫০ টি ডিমের চেয়ে বেশি পুষ্টি ও ৩২৫০ ক্যালরি শক্তি সরবরাহ করে।

যোগাযোগ: +880-1762102240

মধু একটি খুব উপকারী খাদ্য, পন্য ও ঔষধ । জন্মের পর নানা দাদীরা মুখে দেয় নাই এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন। প্রাচীনকাল থেকে মানুষ প্রাকৃতিক খাদ্য হিসেবে, চিকিৎসা ও সৌন্দর্য চর্চা সহ নানাভাবে মধুর ব্যবহার করে আসছে। শরীরের সুস্থতায় মধুর উপকারিতা অনেক।

* আপনার পালনকর্তা মৌমাছিকে আদেশ দিলেনঃ পাহাড়ে, গাছে, এবং উচুঁ চালে গৃহ তৈরী কর, এরপর সর্বপ্রকার ফল থেকে ভক্ষণ কর এবং আপন পালনকর্তার উন্মুক্ত পথ সমূহে চলমান হও। তার পেট থেকে ভক্ষণ কর । তার পেট থেকে বিভিন্ন রঙে পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্যে রয়েছে রোগের প্রতিকার। নিশ্চয় এতে চিন্তামীল সম্প্রদায়ের জন্যে নিদর্শন রয়েছে। (সূরা আন-নাহল -16)আয়াত- 68-59.



* প্রিয়নবী (সালালাহু আলাইহি ওয়াসালাম ) বলেন,“মধুতে আরোগ্য নিহিত আছে” ।সহীহ্বুখারিঃ 5248


* আয়েশা (রাঃ) বলেন, প্রিয়নবী (সঃ) এর কাছে মধু ও মিষ্টান্ন খুব প্রিয় ছিল। (সহীহ্ বুখারিঃ5250)

* রাসুল (সঃ) বলেন, “ যে ব্যক্তি প্রতি মাসে তিন দিন সকালে মধু চেটে খাবে, তার বড় ধরনের কোনো রোগ হবে না। (ইবনে মাজা: 3441)।

* মধুর উপকারিতাঃ-

মধুর উপকারিতার কথা লিখে শেষ করা যাবে না।  মধুর নানাবিধ উপকারিতা নিম্নে প্রদত্ত হল,

** শক্তি প্রদায়ী ** হজমে সহায়তা ** কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে **ফুসফুসের যাবতীয় রোগ ও শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে ।

** অনিদ্রায় ** যৌন দুর্বলতায় ** প্রমান্তিদায়ক ** মুখগহবরের স্বাস্থ্য রক্ষায় ** পাকস্থলীর সুস্থতায়

** দেহে তাপ উৎপাদনে ** পানিশূন্যতায় ** দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে ** রূপচর্চায় ** ওজন  কমাতে

** হজমে সহায়তা **গলার স্বর ** তারুণ্য বজায় রাখতে ** হাড় ও দাতঁ গঠনে ** রক্তশূন্যতা ও

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ** আমাশয় এবং পেটের পীড়া নিরাময়ে ** হাঁপানি রোধে ** উচ্চ রক্তচাপে

কমায় ** রক্ত পরিস্কার।

Benefits of Mushroom-মাশরুমের উপকারিতা


“ মাশরুম ”  একটি অসীম সম্ভাবনাময় ফসল ।


মাশরুমের য়েছে নানা ঔষধি গুণ। কোনো কোনো মাশরুম লিভারের জন্য ভালো। কফ, কাশি দমণে সাহায্য করে। কাজ করে সংক্রমাণ প্রতিরোধ হিসেবে। হাঁপানি , হৃদযন্ত্রের সমস্যা, রক্ত জমাট বাধাঁ কিংবা বহুমূত্র রোগে মাশরুমজাত ওষুধ ব্যবহার করা হয়। জার্মাানির কিছু ওষুধের দোকানে ভেষজ ওষুধও পাওয়া যায়।

মাশরুমের উপকারীতা

রেইশি নামের মাশরুম রোগ প্রতিরোধেরশক্তি বাড়ায়। কর্ডিসেপস বিষন্নতা দূর করতে ও কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। কোনো মাশরুম ও ক্যানসার প্রতিরোধী হিসেবেও কাজ করে। 40 বছর আগে ব্রাজিল থেকে আসা সান মাশরুমও উপকারী বলে শোনা যায়। গবেষণায় দেখা যায়, মাশরুমের ভেতর কিছু গুরুত্বপূর্ন উপাদান রয়েছে, যা মানবদেহের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে।


জেনে রাখা ভালো, মাশরুম এক ধরনের ছত্রাক আ অ্যান্টিবায়োটিকের অগ্রদূত পেনিসিলিনও ছত্রাক থেকেই তেরি। মাশরুম থেকে পাওয়া সাইক্লোস্পরিন ছাড়া প্রতিস্থাপন চিকিৎসার কথা চিন্তাই করা যায় না। ছত্রাকে রয়েছে অসংখ্য জটিল মলিকিউল বা অণু। কাঁচা অথবা রান্নাকৃত মাশরুম সাধারণত ক্যালরিযুক্ত খাদ্য হিসেবে স্বীকৃত । কাঁচা অবস্থায় এতে ভিটামিন বি খাদ্যপ্রাণ থাকে, যাতে রিবোফ্লাবিন, নায়াসিন এবং প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড থাকে।


এছাড়াও  প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান যথা - সেলেনিয়াম, কপার এবং পটাশিয়াম থাকে। মাশরুমে চর্বি
, শর্করা, ভিটামিন, মিনারেল ও ক্যালরির  এমন সমন্বয় রয়েছে, যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। িএচাড়াও শর্করা ও চর্বির পরিমাণ কম থাকায় এবং  আঁশ বেশি থাকায় এটি ডায়াবেটিস রোগীরাও নিশ্চিন্তে খেতে পারেন। দেহের কোলেস্টেরল কমানোর অন্যতম উপাদান ইরিটাডেনিন, রোভাস্টটিন ও এনডেনিন মাশরুমে পর্যাপ্ত পরিমানে থাকে।


এ কারণে এটি হৃদরোগ ও উচ্চরক্তচাপও নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিন ডি রয়েছে, যা দাঁত ও হাড় শক্তিশালী করতে কার্যকর । ফলিক এসিড ও লোহা  পর্যাপ্ত থাকায় এটি দেহের রক্তশূন্যতা দূর করতেও সাহায্য করে।

হেপাটােইটস বি ও জন্ডিসের প্রতিরোধ লিংকজাই-৮ ও ক্যানসার প্রতিরোধক বি-ডি গুকেন, ল্যাম্পট্রোল, টারপিনওয়েড ও বেনজোপাইরিন এই মাশরুমে রয়েছে। এক মাশরুমে যখন এত পুষ্টিগুন , তবে কেন আমরা মাশরুমে খাব না।  আসুন আজ থেকেই মাশরুম খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলি এবংঅন্যকে উৎসাহিত করি।


EXCELLENT

ফুড ক্যাপসুল

উপাদানঃ- মাশরুম একই সাথে ঔষধ , টনিক ও খাদ্য।
Excellent world derma gold


কার্যকারিতাঃ-

১) ইনফেকশন প্রতিরোধক ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিন ‘বি’ বিদ্যমান।

২) “ইমিউনিটি সিস্টেম” কে সক্রিয় রাখতে আমিষ, শর্করা, চর্বি, ভিটামিন, মিনারেল উপস্থিত।

৩) ইরিটাডেনিন, লোভাস্টটিন এবং এনটাডেনিন উপাদান কোলেস্টেরল মাত্রা কমায়।

৪) নিয়মিত গ্রহণে হ্রদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপ থেকে মুক্ত থাকা যায়।

৫) বড় ও ছোটদের দাঁত ও হাঁড় গঠনকারী ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিন ডি উপস্থিতি আছে।

৬) রক্তশূন্যতা ও রক্তসল্পতা দূর করতে প্রচুর পরিমাণে ফলিক এসিড ও আয়রণ বিদ্যমান।

৭) লিংকজাই ৮ পদার্থ, হেপাটাইটিস বি (জন্ডিস) ভাইরাস প্রতিরোধক।

৮) বেটা-ডি, গ্লুকেন , ল্যাম্পট্রোল, ট্রাইটার পিনওয়েড, বেনরজা, পাইরিন, ক্যান্সার, প্রতিরোধে কার্যকর।

৯) ট্রাইটারপিন এইডস প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহ্রত হচ্ছে।

১০) ইলুডিনএস আমাশেয়ের উপকার হয়, গ্লাইকোজেন শক্তিবর্ধক হিসেবে যৌনঅক্ষম রোগীদের জন্য মহাঔষধ।

১১) ভিটামিন বি ১২ নার্ভ ও স্পাইনাল কর্ড সুস্থ রাখে, হাইপার টেনশন দূর মেরুদন্ড দৃঢ় হয়, ব্রেইন সুস্থ থাকে।

খাবার নিয়ম: ইহা একটি খাদ্য।
                      প্রতিদিন ৩-৬ টি ক্যাপসুল খাবারের পূর্বে সেব্য।
                      (শিশুদের জন্য নয়)

Contract: +880-1762102240

panacea is all healer-জিনসেং এর অসাধারণ কিছু গুণাবলী


"জিনসে" মাংসল মূলবিশিষ্ট এক ধরনের বহুবর্ষজীবী। এটি উত্তর গোলার্ধে পূর্ব এশিয়াতে , বিশেষ করে চনি, কোরিয়া , ও পূর্ব সাইবেরিয়াতে , ঠান্ডা পরিবেশে জম্নে। শক্তিবর্ধক টনিক হিসেবে বিভিন্ন দেশে জিনসেংয়ের প্রচলন আছে। জিনসেং শব্দটা উচ্চারণের সাথে যে দেশটির নাম উচ্চারিত হয়ে সেটি হলো কোরিয়া। জিনসেংকে অনেকে কোরিয়ান ভায়াগ্রা বলে থাকে। 

জিনন্সেং গাছ

আসলে জিনসেং হলো গাছের মূল। হাজার হাজার ধরে কোরিয়াতে জিনসেং ওষুধি গুনাগুনের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। জিনসেংকে কোরিয়ানরা বিভিন্নভাবে খেয়ে থাকে। এর পুরোমূল সুপে দিয়ে দেয়, সিদ্ধ মূল খেতে হয়। চিবিয়ে চিবিয়ে এর নির্যাস নিতে হয়। জিনসেং দিয়ে মদও তৈরি হয়। এচাড়াও জিনসেং - এর রয়েছে নানাবিধ খাদ্য উপকরণ। 


জিনসেন এর গুন বর্ণ না করে বলা হয়যে এটি Adaptogen অর্থাৎ এটি সব পরিস্থিতির সাথে Adapt করাতে পারে বা খাপ খাওয়াতে সাহায্য করে। এটি ব্যবহারে মানুষের দেহে শারিরীক শক্তিসামর্থ্য, মানসিক ক্ষমতা, রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা সব বেড়ে মানুষ কে সব পরিস্থিতির সাথে খাপ খাওয়াতে সহায়তা করে। 

একটি গবেষণা অনুযায়ী জিনসেং বীর্যস্খলনের সময় কাল কার্যকরী ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভাবে বাড়ায়। জিনসেয় মূলটির বয়স ছয় বছর হতে হবে। জিনসেং বর্তমানে সারা বিশ্বে একটি আলোচিত ঔষধি উদ্ভিদ, যার মূলে রয়েছে বিশেষ রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা। 

হাজার বছর ধরে চীন, জাপান ও কোরিয়ায় জিনসেংয়ের মূল বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক, শক্তি উৎপাদনকারী , পথ্য ও টনিক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে প্রায় 5000 বছর এর অধিক সময় ধরে চীন ও কোরিয়ায় বিপুল ভাবে জিনসেং ব্যবহৃত হয়ে আসছে। জিনসেং এর মধ্যে জিনসেনোসাইড নামে একই উপাদান রয়েছে যা রক্ত ও শুক্রানু তৈরিতে সাহায্য করে। শুধু তােই নয় ইহা রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধিসহ অবসাদ কমায়। শারিরীক সহিষ্ঞুও শক্তি বৃদ্ধি করেেোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। মেয়েদের হরমোন বৃদ্ধিতে সহয়তা করে। অসময়ে বীর্যপাত বন্ধ করে। পুরুষত্বহীনতা প্রতিরোধ করে। বন্ধ্যাত্ব দূর করে। 

পুরুষের হরমোন ও শারীরিক
শক্তি বৃদ্ধির গোপন রহস্য.........


EXCELLENT
পাওয়ার সোর্স কিং

Excellent world power source king


উপাদানঃ-
কোরিয়ান রেড জিনসেং, আম্বর, ওট, মাশরুম, দামীয়ানা, অশ্বগন্ধা, সয়া প্রোটিন, আলফালতা পাতা, ট্রিবুলাস ও ক্রোকাস সেট।


কার্যকারিতা:- 

1) জিনসেং সরাসরি দেহে নাইট্রিক অক্সাইডের পরিমান বাড়য়ে লিংগোত্থানে সহায়তা করে।
2) প্রোষ্টট ক্যান্সার প্রতিরোধ, রক্ত পরিস্কার করে ষ্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
3) বীর্যস্থলনের সময়কাল কার্যকরী ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন ভাবে বাড়ায়।
4) T Helper, Nk Cell, Antibody রোগ প্রতিরোধকারী কোষগুলোর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
5) পুরুষ এবং মহিলাদের হরমোন বৃদ্ধি করে, রোগ প্রতিরোধ করে।
6) ভিটামিন এ, বি, সি, ই, কে-৪ ক্যাসসিয়াম, পটাশিযাম, ফসফরাস, আয়রণ বৃদ্ধি করে।
7) লিগনানের মাধ্যমে হৃদরোগের ঝুকিঁ কমায়।
8) মেয়েদের মাসিকের পূর্বে এবং চলাকালীন অবস্থায় ব্যাথা দূর করে।
9) Testosterone লেভেল বৃদ্ধি করে ডায়াবেটিকস রোগীদের ক্ষেত্রেও যৌনশক্তি বাড়ায়।
10) শুক্রাণু বৃদ্ধি করে এবং বন্ধ্যাত্ব দূরীকরণে সহায়তা করে।

>> সেবন বিধিঃ<< 
সকালে নাস্তার পর 1/2 (আদা) চামচ থেকে 1 চামচ পাউডার 1 গ্লাস বিশুদ্ধ পানিতে মিশিয়ে সেব্য। রাতে খাবার পর 1 গ্লাস হালকা গরম দুধ , চা/মধু অথবা পানির সাথে মিশিয়ে সেব্য।

Contract: +880-1762102240

মঙ্গলবার, ১ জানুয়ারী, ২০১৯

turmeric benefits-হলুদের উপকারিতা


হলুদের উপকারিতা


হলুদের অসাধারন গুন



কথায় বলে হলুদ একটি সর্বজনীন মশলা, কারণ প্রায় সব রান্নায় হলুদ ব্যবহার করা হয়। আমাদের বাঙ্গালিয়ানা কোন রান্না হলুদ ছাড়া কল্পনাই করা যায় না আমাদের প্রত্যেকের রান্নাঘরের সহজলভ্য একটি উপদান। শুধু রান্নার কাজেই নয়, সেই প্রাচীন কাল থেকেই হলুদ ব্যবহৃত হয়ে আসছে নানান রকম চিকিৎসায় এবং সৌন্দর্যচার্চায়। সর্বজনীন মশলার মতই হলুদের রয়েছে অনেক ধরণের রোদ নিরাময়ের গুণাগুণ।

পা মচকানোর ঔষধ হিসেবে হলুদ দুর্ঘটানাবশত অনেক সময় অনেকের পা মচকে যেতে পারে। এই পা মচকানোর প্রাচীন এবং হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা করা হয় হলুদ দিয়ে। দ্রুত পা মচকানো নিরাময়ের জন্য এই পদ্ধতিটি সব চাইতে কার্যকরী। একটি বাটিতে 1:2 অনুপাতে লবন এবং হলুদ গুড়োঁ নিয়ে একে ঘন পেস্ট করার মত পানি দিন। এরপর এই পেষ্টটি মচকে যাওয়া জয়েন্টে লাগান এবং একটি কাপড় দিয়ে ব্যান্ডেজ করে রাখুন 1 ঘন্টা। দেখেবেন মচকে যাওয়া জয়েন্টের যন্ত্রনা কমে যাওয়ার সাথে সাথে ফোলাভাবও  কমে আসছে। দ্রুত ভালো ফল পেতে সারাদিন এই ব্যান্ডেজটি লাগিয়ে রাখতে পারেন।

আয়ু বাড়াতে হলুদ চাঃ - ডঃ আন্ডু ও এইল বলেন প্রতিদিন 1 কাপ হলুদের চা আয়ু বাড়াতে সাহায্যে করে। জাপানের ওকিনাওয়া পৃথিবীর সব  চাইতে দীর্ঘয়ু জাতি, তারাও এ ব্যাপারে একমত। তারা প্রতিদিন পান করেন হলুদ চা। 4 কাপ পানিতে 1 চা চামচ হলুদ গুড়োঁ ফুটিয়ে নিয়ে এতে আদা এবং মধু মিশিয়ে তৈরি করে পান করুন হলুদের চা প্রতিদিন।


পেটের যে কোন সমস্যা সমাধানে হলুদ:- উল্টোপাল্টা কাবার কিংবা বাজে খাদ্যাভ্যাসের কারণে অনেকেই অনেক সময় পেটে সমস্যায় ভোগেন। পেটে ব্যথা, পেট কারাপ ইত্যাদির 4 বার খেলে পেটের সকল ধরণের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভাব।


বাতের ব্যথা উপশমে হলুদ:- একটু বয়স্ক ব্যক্তিরা বাতের ব্যথায় চলাচল করতে অক্ষম হয়ে পড়েন। এই বাতের চিকিৎসা ও হলুদ দিয়ে করা সম্ভব। 500 মি লি, গ্রাম কাঁচা হলুদ দিনে 2 বার খেলে হলুদের “কারকিউমিন” নামক উপাদানের লিভার সিরোসিস প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রাখে।


ক্যান্সারের চিকিৎসায় হলুদ:- ইউনিভার্সিটি অফ লুইসভিলের গবেষকগণ বলেন, হলুদের রয়েছে স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ এবং প্রতিকারের ক্ষমতা। “ কারকিউমিন” নামক একটি হলুদের উপাদান ক্যান্সার জনিত টিউমারের আকার কমিয়ে আনতে সক্ষম । এছাড়া ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাস এর গবেষকগণ স্কিন ক্যান্সার প্রতিরোধেও হলুদের কার্যকারিতা দেখেতে পান। তারা কারকিউমিনকে বর্তমানে 2 মিলিমিটার একটি ক্যাপ1সুলের আকার দিয়েছেন যাতে কারকিউমিন রয়েছে 200 মিলিগ্রাম। 


মাথার খুশকি সমস্যা সমাধানে হলুদ:- সাধারণ খুশকি যখন বেড়ে যায় তখন মারাত্মক আকার ধারন করে ইনফেকশনের সৃষ্টি হয় যা নিরাময় অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার কিন্তু হলুদের সাহায্যে সহজে খুশকির সমস্যা সমাধান সম্ভব। নারকেল তেলের সাথে 2/3 চা চামচ হলুদ মিশিয়ে মাথার ত্বকে 15 মিনিট লাগিয়ে রেখে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে মাথার ত্বকে পোড়া মোটা খুশকির স্তর দূর হবে ইনফেকশনের কোন ভয় থাকবে না।





Terminalia chebula Medicine quality-হরতকির ঔষধি গুনাগুন



আয়ুর্বেদিক বিজ্ঞানে ত্রিফলা নামে পরিচিত তিনটি ফলের একটি হরতকি। এর নানা গুণ আছে। স্বাদ তিতা। এটি ট্যানিন, অ্যামাইনো এসিড, ফ্রকটোজ ও বিটা সাইটোস্টেবল সমৃদ্ধ। হরতকি তেহের অন্ত্র পরিস্কার করে এবং একই সঙ্গে দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে। এটা রক্তচাপ ও অন্ত্রের খিচুঁনি কমায়। হৃদপিন্ড ও অন্ত্রের অনিয়ম দূর করে। এটি পরজীবীনাশক, পরিবর্তন সাধক, অন্ত্রের খিচুনি রোধক এবং স্নায়ুবিক শক্তিবর্ধক। হরতকি কোষ্ঠকাঠিন্য, স্নায়ুবিক দুর্বলতা ,অবসাদ এবং অধিক ওজনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। চলুন। জেনে নেয়া যাক হরতকির আরো কিছু উপকারিতা-

হরিতকীর গুনাগুন

01. হরতকিতে অ্যানথ্রাইকুএনোন থাকার কারণে রেচক বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে হরতকি। অ্যালার্জি । দূর করতে হরতকি বিশেষ উপকারী।

02.হরতকি ফুটিয়ে সেই পানি খেলে অ্যালার্জি কমে যাবে। 

03.হরতকি গুঁড়া নারিকেল তেলের সঙ্গে ফুটিয়ে মাথায় লাগালে চুল ভালো থাকবে। 

04. হরতকির গুড়া পানিতে মিশিয়ে খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। 

05. গলা ব্যথা বা মুখ ফুলে গেলে হরতকি পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি দিয়ে গার্গল করলে আরাম পাবেন। 

06. দাঁতে ব্যথা হলে হরতকি গুড়াঁ লাগান, ব্যথা দূর হবে। 

07. রাতে শোয়ার আগে অল্প বিট লবণের সঙ্গে 2 গ্রাম লবঙ্গ বা দারুচিনির সঙ্গে হরিতকির গুঁড়া মিশিয়ে খান। পেট পরিষ্কার হবে।



EXCELLENT

ত্রিফলাপাউডার


Premium

হজমশক্তি বাড়াতে পেটের গোলযোগ দুর করতে অব্যার্থ  ভেষজ খাদ্য.....

উপাদান: আমলকি, হরতকি, বহেরা।

Excellent Triphala power-এক্সিলেন্ট ত্রিফলা পাউডার। 


কার্যকারিতা:

) পেট পরিষ্কার করে, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজম সমস্যা দূর হয়।
) পুরাতন রক্ত আমাশয় রোগের জন্য তীব্র কার্যকরী।
) রক্ত পরিষ্কার করে র্হাট লিভারকে সুরক্ষা করে।
) কৃমিনাশক প্রতিরোধে বিশেষ কার্যকরী।
) অন্ত্র পরিষ্কার মাধমে, খিঁচুনি কমায়, স্নায়ু দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে।
) পেটের বুদবুদ করা পেটকামড় দিয়ে ব্যাথা করা দূর করে।
) ভিটামিনসিএর অভাব পূরণ করে।
) ডিটাক্সিফাই করে শরীরের বর্জ্য নিষ্কাশন, ব্রণ হোয়াইট হেডস দূরে করে।

# সেবন বিধিঃ
চা চামচ পাউডার দিনে বার সাধারণ তাপমাত্রার পানিতে মিশিয়ে পান করুন।

Contract: +880-1762102240