মানুষের স্বাস্থ্যসেবা ও সৌন্দর্য্যে সেবায় এবং দেশের বেকার জনগোষ্ঠীর একমাত্র কর্মসংস্থান তৈরি একটি এক্সিলেন্ট ওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠান।চমৎকার বিশ্ব, অনলাইন আয়ের উৎস, স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য, অনলাইন চাকরি, খণ্ডকালীন কাজ, ডিজিটাল মার্কেটিং, অনলাইন মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, Excellent World, Online income source, health and beauty, Online job, Part time work, Digital marketing, online marketing, Affiliate Marketing,

Health and Beauty

Excellent world

সোমবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২৪

Naproxen USP & Esomeprazole Magnesium USP






Naproxen USP & Esomeprazole Magnesium USP

ন্যাপ্রোক্সেন ইউএসপি ও ইসোমিপ্রাজল ম্যাগনেশিয়াম ইউএসপিি

উপাদানঃ-

ন্যাপ্রোসিন-প্লাসঃ- প্রতিটি ট্যাবলেটে রয়েছে ডিলেইড রিলিজ ন্যাপ্রোক্সেন ইউএসপি ৩৭৫ মিগ্রা এবং ইমিডিয়েট রিলিজ ন্যাপ্রোক্সেন ইউএসপি ৩৭৫ মিগ্রা এবং ইমিডিয়েট রিলিজ ইসোমিপ্রাজল ম্যাগনেশিয়াম ইউএসপি যা ইসোমিপ্রাজল ২০ মিগ্রা এর সমতুল্য।

ন্যাপ্রোসিন-প্লাসঃ- ৫০০/২০ঃ- প্রতিটি ট্যাবলেটে রয়েছে ডিলেইড রিলিজ ন্যাপ্রোক্সেন ইউএসপি ৫০০ মিগ্রা এবং ইমিডিয়েট রিলিজ ইসোমিপ্রাজল ম্যাগনেশিয়াম ইউএসপি যা ইসোমিপ্রাজল ২০ মিগ্রা এর সমতুল। 

ফার্মাকোলজিঃ-

ন্যাপ্রোসিন-প্লাস- এ রয়েছে ইমিডিয়েট রিলিজের ইসোমিপ্রাজল ম্যাগনেসিয়ামের স্তর এবং তার ভেতরে এন্টেরিক কোটেড ন্যাপ্রোক্সেন। যার ফলে ক্ষুদ্রান্ত্রে ন্যাপ্রোক্সন বের হবার পূর্বে প্রথমে ইসোমিপ্রাজল পাকস্থলিতে বের হয়। 

ন্যাপ্রোক্সেন একটি এন.এস.এ.আই. ডি যার ব্যথা ও জ্বরনাশক বৈশিষ্ট্য বয়েছে ন্যাপ্রোক্সেনের মোড অব অ্যাকশন হলো এটি প্রোস্টাগ্লান্ডিন তৈরীতে বাধা দেয়। ইসোমিপ্রাজল একটি প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর যা গ্যাষ্ট্রিক প্যারাইটাল কোষে নির্দিষ্টভাবে H+/K+ - ATP - এজ কে বাধা প্রদান করার মাধ্যমে এসিড নিঃসরন কমিয়ে ফেলে। নির্দিষ্টভাবে প্রোটন পাম্পের উপর কাজ করার ফলে ইসোমিপ্রাজল এসিড তৈরীর শেষ ধাপকে বন্ধ করে দেয় ফলে এসিডিটি কমে যায়। 

নির্দেশনা ও ব্যবহারঃ- অস্টিওআর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড এবংঅ্যানকাইলোজিং স্পন্ডিলাইটিস এর লক্ষণ ও উপসর্গ নিরসনে এবং যে সকল রোগীর এন.এস. এ. আই.ডি সেবন সংশ্লিষ্ট গ্যাষ্ট্রিক আলসার হবার সম্ভাবনা রয়েছে তাদের গ্যাষ্ট্রিক আলসার কমানোর ক্ষেত্রে এটি নির্দেশিত। 

মাত্রা ও সেবনবিধিঃ- 

ন্যাপ্রোসিন- প্লাস ব্যবহারের পূর্বে এর সাথে অন্যান্য চিকিৎসার সম্ভাব্য সুবিধা ও অসুবিধা সাবধানতার সাথে বিবেচনা করা প্রয়োজন। প্রত্যেক রোগীর চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় নিম্নতম সেবনমাত্রা নির্ধারণ করতে হবে। যদি ৪০ মিগ্রা এর কম ইসোমিপ্রাজলের প্রয়োজন হয় তবে ভিন্ন ওষুধ সহকারে চিকিৎসা করতে হবে। 

 নির্দেশনা     

 রোগী 

 ব্যবহার/বিধি

 অস্টিওআর্থ্রাটিস, রিউমাটয়েড 

আথ্রাইটিস অ্যানকাইলোজিং

              স্পন্ডিলাইটিস

 প্রাপ্ত বয়স্ক

ন্যাপ্রোসিন - প্লাস ৩৭৫/২০ অথবা ন্যাপ্রোসিন-প্লাস

            ৫০০/২০ গ্রাম

১টি করে ট্যাবলেট দিনে 

দুইবার 

 

জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আথ্রাইটিস (বয়স ১২ বছর এবং তার উর্ধ্বে)

 

 

ওজন ৫০ কেজির উর্ধ্বে

 

 


ওজন ৩৮ কেজি থেকে ৫০ কেজির নিচে 


 ন্যাপ্রোসিন-প্লাস ৩৭৫/২০ গ্রাম

১ টি করে করে ট্যাবলেট দিনে দুই বার 

ট্যাবলেটটি ভাঙ্গা, চোষা, চিবানো অথবা দ্রবীভূত করা যাবে না। ন্যাপ্রোসিন-প্লাস ট্যাবলেটটি খাবার অন্তত ৩০ মিনিট পূর্বে সেবন করতে হবে। 

বয়স্ক রোগীদের জন্য: 

পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যায় যে, যদিও সম্পূর্ন প্লাজমা মাত্রা অপরিবর্তীত থাকে কিন্তু মুক্ত অংশের ন্যাপ্রোক্সেন বয়স্ক রোগীদের ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পায়। যখন উচ্চ মাত্রায় সেবন প্রয়োজন তখন সাবধানতার সাথে ব্যবহার করা উচিত এবং বয়স্ক রোগীদের ক্ষেত্রে সেবনমাত্রা পরিবর্তনের প্রয়োজন হতে পারে। যেহেতু বয়স্ক রোগীদের ক্ষেত্রে অন্যান্য ওষুধ ব্যবহার করা হয় সেহেতু সম্ভাব্য নিম্নতম মাত্রা ব্যবহার করা উচিত। 

মধ্যবর্তী থেকে উচ্চ কিডনি সমস্যার রোগীদের ক্ষেত্রে: 

ন্যাপ্রোক্সেন সম্বলিত ওষুধগুলো মধ্যবর্তী থেকে উচ্চ পর্যায়ের কিডনি সমস্যার রোগীদের ক্ষেত্রে ( ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স <৩০ . মি.লি /মিনিট ) নির্দেশিত নয়। 

হেপাটিক সমস্যা জনিত রোগীদের ক্ষেত্রে নিবিড় পর্যবেক্ষণ করতে হবে এবং ন্যাপ্রোসিন- প্লাস এর ভেতরে ন্যাপ্রোক্সেনের পরিমান হিসেব করে মাত্রা পুনঃ নির্ধারন করতে হবে। তীব্র হেপাটিক সমস্যার রোগীর ক্ষেত্রে ন্যাপ্রোসিন -প্লাস নির্দেশিত নয় কারন এসকল রোগীর ক্ষেত্রে ইসোমিপ্রাজল এর মাত্রা দৈনিক ২০ মিলি গ্রামের বেশী প্রয়োগ করা যাবে না। 

সেবন করার পদ্ধতিঃ- 

মুখে সেবন যোগ্য। ন্যাপ্রোসিন-প্লাস ট্যাবলেটটি খাবার অন্তত ৩০ মিনিট পূর্বে সেবন করতে হবে। 

প্রতিনির্দেশনাঃ- 

* ন্যাপ্রোসিন-প্লাস এর যে কোন উপাদান অথবা প্রতিস্থাপিত বেনজিমিডাজল এর সাথে প্রতিনির্দেশিত হলে। 

* অ্যাজমা, চুলকানি থাকলে অথবা অ্যাসপিরিন বা অন্যান্য এন, এস, এ আই, ডি এর সাথে পূর্বে চুলকানী জাতীয় ক্রিয়া হয়ে থাকলে। 

* করোনারী আর্টারী বাইপাস প্রাফ্ ট সার্জারী চলাকালীন অবস্থায়। 

সাবধানতা  ও সর্তকতাঃ-

হৃদজনিত সমস্যার রোগী অথবা ‍ ‍হৃদরোগের ঝুঁকি রয়েছে এমন রোগীদের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। এছাড়াও ন্যাপ্রোসিন-প্লাস ফ্লইড  রিটেনশন ও হার্ট ফেইলর রোগীদের ক্ষেত্রে সাবধানতার সাথে ব্যবহার করা উচিত। 

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ- 

সাধারনত ন্যাপ্রোসিন-প্লাস সুসহনীয় । ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে যে সকল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় (>৫%) তা হলো- ইরোসিভ গ্যাস্ট্রাইটিস, ডিসপেপসিয়া, গ্যাস্ট্রাইটিস, গ্যাস্ট্রাইটিস, পাতলা পায়খানা, গ্যাস্ট্রিক আলসার, পেটের উপরের অংশ ব্যথা, বমি বমি ভাব ইত্যাদি। 

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহারঃ- 

গর্ভাবস্থায়: প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরি সি: গর্ভাবস্থায়  শেষের দিকে ব্যবহার বর্জন করা উচিত, কারন এটি ডাক্টাস আর্টেরিওসাসের অপরিনত বন্ধের কারণ হতে পারে। 

স্তন্যদানকালে: ন্যাপ্রোক্সেন থাকার কারনে স্তন্যদানকালে এটি ব্যবহার করা উচিত নয়। 

শিশু এবং প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে ব্যবহারঃ 

মাত্রা ও সেবনবিধি অংশে দেখুন। 

ওষুধের প্রতিক্রিয়াঃ- 

* এন. এস. এ. আই. ডি এর সাথে ব্যবহারের ফলে 






শনিবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪

Esomeprazole USP- ইসোমিপ্রাজল ইউ এস পি



Maxpro 20 mg Tab


এন্টি আলসারেন্টঃ-

ইসোমিপ্রাজল ইউ এস পি বাংলাদেশে বিভিন্ন কম্পোনি তৈরি করে থাকে। যেমন - Nexum 20 mg , Nexum 40 mg , Nexum MUPS 20 mg, Nexum MUPS 40 mg  এগুলো হল SQUARE PHARMACURITICAL. 

ESONIX 20 mg , ESONIX 40, Incepta Pharmacuticals Ltd. বিভিন্ন কম্পোনির  ঔষধ পাওয়া যায়। 

উপাদান:

ইসোমিপ্রাজল ইউ এস পি ২০ ক্যাপসুল আছে এন্টেরিক কোটেড পিলেট হিসেবে ইসোমিপ্রাজল ম্যাগনিসিয়াম ট্রাইহাইড্রেট ইউ এস পি ২২.২৭ মি. গ্রা. বা ইসোপিমগ্রাজল ২০ মি. গ্রা. এর সমতুল্য। 

ইসোমিপ্রাজল ৪০ ইউ এস পি: প্রতি ক্যাপসুলে আছে এন্টিরিক কোটেড পিলেট হিসেবে ইসোমিপ্রাজল ম্যাগনেসিয়াম ট্রাইহাইড্রেট ইউ এস পি ৪৪.৫৪ মি. গ্রা. যা ইসোমিপ্রাজল  ৪০ মি. গ্রা. এর সমতুল্য। 

ফার্মাকোলজি

ইসোমিপ্রাজল একটি প্রোটন পাম্প প্রতিরোধক যা গ্যাস্ট্রিক প্যারাইটাল কোষের H+/k+ ATPase  এনজাইমকে সুনির্দিষ্টভাবে বাঁধা প্রদানের মাধ্যমে গ্যাষ্ট্রিক এসিড নি:সরন কমিয়ে দেয়। ইসোমিপ্রাজল সুনির্দিষ্টভাবে প্রোটন পাম্পের উপর কাজ করে এসিড উৎপাদনের শেষ ধাপকে বাধাঁ দেয়ার মাধ্যমে গ্যাষ্ট্রিক  এসিডিটি নিবারন করে। 

নির্দেশনা:- 
* গ্যাস্ট্রো ইসোফেগাল রিফ্লাক্স রোগের চিকিৎসায় (জিইআরডি)
* ইরোসিভ ইসোফেগাইটিস নিমূর্লে
* ইরোসিভ ইসোফেগাইটিস নিরাময়
* গ্যাস্ট্রো ইসোফেগাল রিফ্লাক্স রোগের লক্ষণ চিকিৎসায় (জিইআরডি) 
NSAID জনিত গ্যাস্ট্রিক আলসারে 
*  Helicobacter pylori নির্মূলে (ট্রিপল থেরাপি)
*  জলিঞ্জার- এলিসন সিনড্রোমে 

মাত্রা ও সেবনবিধিঃ 

গ্যাস্ট্রো ইসোফেগাল রিফ্লাক্স রোগে চিকিৎসায় (জিইআরডি)

ইরোসিভ ইসোফেগাইটিন নির্মূলে

২০ মি. গ্রা. বা ৪০ মি.গ্রা.

দৈনিক একবার করে ৪ থেকে ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত

ইরোসিভ ইসোফেগাইটিন নিরাময়

২০ মি. গ্রা.

দৈনিক একবার

গ্যাস্ট্রো ইসোফেগাল রিফ্লাক্স রোগের লক্ষন চিকিৎসায় (জিইআরডি)

২০ মি. গ্রা.

দৈনিক একবার করে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত

NSAID জনিত গ্যাস্ট্রিক আলসারে

২০ মি. গ্রা.

দৈনিক একবার করে ৬ সপ্তাহ পর্যন্ত

H.pylori নির্মূলে (ট্রিপল থেরাপি)

ইসোমিপ্রাজল

২০ মি. গ্রা.

দৈনিক দুই বার করে ১০ দিন

অ্যামক্সিসিলিন

১০০০ মি. গ্রা.

দৈনিক দুই বার করে ১০ দিন

ক্ল্যারিথ্রোমাইসিন

৫০০ মি. গ্রা.

দৈনিক দুই বার করে ১০ দিন

প্রতিনির্দেশনাঃ-

ইসোমিপ্রাজল এবং যে কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীর জন্য এটি প্রতিনির্দেশিত। 

সতর্কতাঃ-

উপসর্গ নিরাময়ে ইসোমিপ্রাজল চিকিৎসা গ্যাস্টিক মেলিগনেন্সির উপস্থিতি নিবারন করে না। 

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ- 

মাথাব্যাথা, পেটফাপাঁ, বমি বমি ভাব, পেটব্যাথা, ডায়রিয়া, মুখের শুস্কতা, মাথা ঝিমঝিম/মাথা, ঘুরানো এবং কোষ্ঠকাঠিণ্য।

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার 

গর্ভাবস্থায়: ইসোমিপ্রাজল একটি প্রেগনেন্সি ক্যাটাগরি সি ওষুধ। গর্ভধারনের সময় অতি প্রয়োজনীয়তায় ক্ষেত্রে এই ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে। 

স্তন্যদানকালেঃ- ইসোমিপ্রাজল মাতৃদুগ্ধে নি:সৃত হয় কিনা তা এখনও প্রতিষ্ঠিত নয়। অপরিহার্যতার কথা বিবেচনা করে দুগ্ধদান বা ওষুধ নেয়া থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিতে হবে। 

শিশুদের ও কিশোরদের ক্ষেত্রে ব্যবহারঃ- 

১-১৭ বছর বয়সের  ক্ষেত্রে গ্যাস্ট্রো ইসোফেগাল রিফ্লাক্স  রোগের স্বল্প মেয়াদী চিকিৎসায় ইসোমিপ্রাজল নিরাপত্তা ও কার্যকারিতা প্রতিষ্ঠিত। 

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়াঃ- 

ইসোমিপ্রাজল গ্যাস্ট্রিক এসিড নি:সরন কমিয়ে দেয়। তাই যেসব ওষুধ যেমন কিটোকোনাজল, আয়রণ সল্ট এবং ডিজাক্সিন এর বায়োএভেইলেবিলিটি গ্যাস্ট্রিক pএর উপর নির্ভরশীল তাদের শোষণ ইসোমিপ্রাজল দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে। 


অতিমাত্রঃ

মাত্রাধিক্যের কোন ঘটনা জানা যায়নি। ইসোমিপ্রাজল প্লাজমা প্রোটিনের সাথে আবদ্ধ থাকে। তাই সহজেই ডায়ালাইজেবল হয়না। মাত্রাধিক্যের ক্ষেত্রে লক্ষণসমূহ দেখলে সাধারণ সহায়ক পদক্ষেপগুলো গ্রহন করতে হবে। 

সংরক্ষনঃ- 

শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। আলো থেকে দূরে, ৩০০ সে. তাপমাত্রায় নিচে রাখুন।